প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
যমুনা, ডুবে যাই একাকি গহীনের তলে
রাধাতো আরো গভীর দারুণ কৌশলে।
দুই
সে যায় একাকি যমুনায়
সইতে কি পারে জল, বানে ভেসে যায়।
তিন
যমুনা, বর্ষায় শরীর উছলায় যার খুব
ডুবে যেতে মন চায় তাতে অপরূপ।
চার
যমুনা, আরো গভীর হও অতলের তল
সাঁতার জানি না, চাই ডুবে যাওয়া জল।
পাঁচ
হায় রাধা, বাঁধা তুমি অনার্য বাঁধনে
আর্য হৃদয় উন্মুখ অসাধ্য সাধনে…
ছয়
যমুনা মানে যৌবনা রাধা…
একা আমি ঘাটেতেই বাঁধা।
সাত
রাধা, যমুনা অপেক্ষারত ডুবে যেতে
কলসের গহীনে নিজেকে ফিরে পেতে…
আট
যদি ধরে নাও যমুনা তোমার ডুবে যাও
ঘাটে বাঁধা আছে রাধা এবং তাহার নাও
নয়
রাধাতে বাঁধা জীবন, কৃষ্ণেরা দাসানুদাস
রাধারাই প্রেম, রাধারাই করে বিরহের চাষ!
একটা টিকটিকি কুমির বনে যায়
দূরবীনে যখন দুচোখ হারায়…
দুই
প্রজাপতি নিয়ে লিখি অথবা হরিণ
প্রজারা থাক, সাথে নিয়ে রক্তের ঋণ।
তিন
উন্মুক্ত হও বলতেই, পোশাকমুক্ত হলে
পেতে চেয়েছো ভুল শারীরিক কৌশলে।
চার
অশ্রুকে মেশাই জলের গেলাশে
জল সুরা হয়ে উঠে দারুণ উল্লাসে।
পাঁচ
গালিব, সেই তো ডোবালো সে নর্দমায়
গ্লাস ভরে গেলে দেখো তাকেই ক্ষমায়।
ছয়
যমুনা, মনে হলেই ঘোর ডুবে যাই
গোপিনীবল্লভ শুধু রাধাতে হারাই!
সাত
নীরা, সুনীলকে দারুণ ঈর্ষা হয়
ঈর্ষাকেই তবে ভালোবাসা কয়?
চে অযথা আজো মানুষের কথা বলে যায়
কম্যুনিজম এদিকে নিজস্ব শ্লোক হারায়।
দুই
শরীর মানছে না, তবু পথে নামি, নামতে হয় বলে,
গ্লাসে গ্লাস ঠুকে কেউ বলে, করেছো ভুল কৌশলে!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..