দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
প্রতিটি ভোরের সূর্য বেঁচে আছি তা জানান দেয়।এই আনন্দে বুক ভরে নি:শ্বাস নিই।আজরাইলের ডানা মুখ থুবডে পড়ুক।মানুষ মুখোশ খুলে আবার স্বাভাবিক জীবনে স্বাভাবিকভাবে নি:শ্বাস নিক।মনে আছে একবার লেক প্লাসিডে বেড়াতে গিয়েছিলাম। পৌঁছাতে পৌঁছাতে সন্ধ্যা হয়ে গেলো।পরদিন ভোরে ঘুম ভাঙলো অচেনা এক পাখির ডাকে।জানালার পর্দা সরিয়ে দেখি অপূর্ব সুন্দর পাহাড়।পাহাড়ের ফাঁক গলে রক্তিম আভা।একটু পরেই লাল সূর্য উঁকি দিলো।প্রভাতের সূর্য সব কালো অন্ধকার দূর করে দিলো। ঝলমল করে উঠলো পৃথিবী।
বিধাতা পৃথিবীকে আপণ তুলিতে সাজিয়েছেন।কোথাও পাহাড় কোথাও সমুদ্র। কোথাও কাজল কালো বা ঘণ সবুজ জলের লেক। পাহাড়ের সবুজ ছায়া ঘন গভীর চক চকে সে লেকের পানি। কোথাও নীল আকাশ নেমে এসেছে সাগরের জলে।তাই সমুদ্রের জল সুনীল।
সমুদ্র সে এক বিশালতার নাম।মৌসুমী ভৌমিকের গাওয়া ‘আমি শুনেছি সেদিন তুমি ‘ শুনতে শুনতে পৌঁছে যাই আটলান্টিক সাগরের পাড়ে। ভার্জিনিয়া বীচে।শাদা বালুকাবেলায় পা রেখে হাঁটি।আমি জানি না সবার এমন হয় কি না সমুদ্র তটে গেলে আমি এখনো আমার কিশোরীবেলায় ফিরে যাই।বঙ্গোপোসাগরের ঢেউয়ের ফেনিল ধাক্কায় পায়ের নীচে বালি সরে যাওয়ার যে থ্রীল অনুভূতি আমার হয়েছিলো তা ফিরে ফিরে আসে প্রতি বার।আমি লাল কাঁকড়ার পিছে ছুটি।গাংচিল উড়ে যায় দূর থেকে দূরে।ঢেউয়ের জলে পা ভিজে গেলে ইচ্ছে করে আরো একটু ভিজি।
পৃথিবী স্বপ্নে ভরা।স্বপ্নের পৃথিবীতে ২০২১ এর সূর্য নতুন আলো ছড়িয়ে উঠুক।.পাপ, জড়া, ব্যাধি, সব সরে যাক। সব মুছে যাক। ভালবাসা আর আনন্দে সুস্থতায় আর সৌন্দর্যে পৃথিবী আলোকিত হোক।গৃহবন্দি না থেকে যখন ইচ্ছা যেমন ইচ্ছা একটু যেন ঘুরে বেড়াতে পারি। উহানে শুরু হয়ে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়লো যে ভাইরাস মহামারী অতিমারীর দৌরাত্ম হয়ে । এ প্রসঙ্গে জুতা আবিষ্কারের কথা মনে পড়ে।ধুলা যেন রাজার পায়ে না লাগে তার জন্য পৃথিবী ঢেকে মুড়িয়ে দিতে আদেশ করলেন মন্ত্রী। পড়ে মুচি রাজার পা মুড়িয়ে দিতেই সমাধান হয়ে গেলো।কোন তিল পরিমান সমস্যাতেই অবহেলা না করে সমাধান করা উচিত দ্রুত। আর গাধার মত জল ঘোলা না করে পরিস্কার জল আগেই পান করা ভালো।
ন্যান্সি পেলোসি ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়েও খারাপ কাজ করেছেন এবছর। আমেরিকার জনগন কোন কিছুই ভুলবে না। ইতিহাস সময়ের কথা বলে। নিশ্চয়ই সময় তুলে ধরবে সব কথা।
সারাটা আকাশে সোনা রঙ ছড়িয়েছে কে যেন। নদীর ঢেউয়ে সোনালী দোলা।নৌকায় মৃদু মন্দ হাওয়া। মাঝির কন্ঠে রাধারমনের গান
‘আমি রবো না রবো না গৃহে
বন্ধু বিনে প্রাণ বাঁচে না’
আসলে মন ছুটে গেছে সেই সুদূরে। সুরমার বুকে।আর স্বপ্নে তাই দেখি মনিভাবী, মুনমুনভাবী,দীনা,রুনা আর আমি নৌকায় ভেসে ভেসে সূর্যাস্ত দেখি ।সুরমার জলে নিরন্তর ঢেউ ।ঢেউয়ের বুকে সোনালী আলো আঁধারের খেলা।এরকম মানুষের মনেও ঢেউ ভাঙে।কেউ কবি হয় কেউ হয় বাউল। কেউ সাংবাদিক, কেউ গীতিকার।হাসন রাজা , রাধারমন, বাউল শাহ আব্দুল করিমের গানে মরমের সুখ দু:খ উথলে উঠে।একজন কবি মমিনুল মউজদিন লিখেন -‘এ শহর ছেড়ে আমি পালাবো কোথায়?’
জোছনা বিলাসী এই কবি ছিলেন শহরের মেয়র। ভরা পূর্ণিমায় সব স্ট্রিট লাইট নিভিয়ে দিয়ে তিনি জোসনাবিলাসী হয়ে ঘুরে বেড়াতেন, সাথে থাকতো তার সহচর বন্ধু শহরের যুবক কিশোর। সেই শহরের আরেক তরুণ পীর হাবীব।আজ অসুস্থ।মাল্টিপল মায়লোমা নামের ব্যাধিতে আক্রান্ত।মুম্বাই যাচ্ছে চিকিৎসা নিতে।অসুস্থতা জয় করে মুম্বাই থেকে ফিরে আসবে শিগগীর এই প্রার্থনা করি।
এবছর যাদের হারালাম তাদের জন্য মন আর্দ্র হয়ে ওঠে। সবাইকে যেতে হবে। কেউ কেউ বড় বেশী আগে আগে চলে গেলেন। খুলে সেই অচেনা দুয়ার। শোক কাটিয়ে উঠে সবাই আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুক এই প্রার্থনা সবার জন্য।২০২১ সালের পৃথিবী হোক নতুন সূর্যালোকে আলোকিত। নিয়ে আসুক সকল মঙ্গলবার্তা।
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..