হাল
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
শহর জলমগ্ন হলে বুঝি তুমি স্নান সেরে
গ্যাস বার্নারে রেখেছো হাত।
এই আমার চৌকোনা
আঁকা মাঠ
ফাঁকায় ফাঁকায় ভরে আছে রোলটানা মাঠ।
এবার গোল দেবো আমি।
ফাঁকা মাঠে গোলের পর গোল দেবো আমি।
গোল গোল তোলে উল্লাসে ফেটে পড়বে এবার
ব্লাঙ্কচেক মাঠ।
এই আাঁকা মাঠ জলমগ্ন হতে জানে।
মস্তবড় পানিরট্যাঙ্ক রোলটানা মাঠের কোণে
মর্জিনের পাশে
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সাদা ভাতের বলক
দেখে আর মিটিমিটি ঠোঁট চেপে হাসে।
যে মাটি সরে গেছে পড়শীর দিকে
শেকড় আর কতটুকু পারে
মমতায় বাঁধতে?
বৃক্ষ আমি কিভাবে আকাশ ছুঁই?
হাড়ের পর হাড় দিয়ে
সাজানো হাড়মালা সকলের থাকে;
মাটি ছাড়া শিরদাঁড়া ধনুকের ছিলা
কেবলই অর্ধবৃত্ত
সটান উলম্ব সমকোন নয়।
হুকে ঝুলিয়ে রাখা ব্যবহৃত শার্টের মতো কতিপয়
চাহনি মাথার ভেতর ঝুলে আছ।
পা ছুঁই ছুঁই করেও মাটি আরেকটু দূরে।
বুড়ো আঙুলে নামাতে গেলে গোড়ালী উঠে দাঁড়ায়।
পায়ের পাতায় আর মাটির মাটি লাগছে না।
পেন্ডুলামের মতো একবার
ডানে আর একবার বামে
যাবার মধ্যবর্তী চলন্ত স্টপেজ আমি নামতে চেয়েছি
বারবার।
বামে থাকলে বামেই
ডানে থাকলে ডানেই।
বাম-ডান যেখানে ব্লার হয়ে গেছে সেখানে
আমি গাড়ি পার্ক করতে চাই।
চৌত্রিশ হলুদ হয়ে ঝুঁকে আছে কাছাকাছি
থাকা পড়শীর কাঁধে।
হেমন্তের চৌত্রিশ উচ্ছ্বাসী ধানবতী
কোলে খেলায় সময়ের শস্যদানা;
রোদের ঝলকে গন্ধবতী আলাপী চৌত্রিশ
দুই হাতে ছড়ায় শীতের উষ ও উম।
মাঠচষা চাষী আমি জানি কোন্ নাকে
কোন্ গন্ধে শব্দময় হয়ে উঠে
শারীরিক ভাষ্য।
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
আমার ধ্বসে যাওয়া কাদামাটি দিয়ে তুমি গড়ে নিলে তোমার নতুন ঘরের স্তম্ভ আমার স্বপ্নের…..
নিজেদের ভেঙে পড়া ঝনঝনানি শব্দে প্রতিটি ভোর হয়। ভাঙা টুকরোগুলো নতুন অবয়বে জুড়ে দেয়ার…..
অচেনা আমি হতাশার নোনাজল ঢেউ খেলে হৃদয়ের আঙিনায়। ভাঙনের সুর মাতাল অগ্নি ঝরা সায়াহ্নে আঁধার…..