শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বনে গেলেই আমি পেয়ে যাব নতুন জীবন
হাতিদের উঁচু গুঁড়ি শীতের দুপরে
আমার প্রতিটা ভুল- জনশূন্য মন্দিরের ভাঙা অন্ধকার
বাঘের শিকার যথা হরিণের টেনে ছেঁড়া ছালে
বিখ্যাত গাছেদের গোপন কোটর
লুকিয়ে রাখব আমার অচেনা মুকুট
না চেয়ে পেলেও এই মন্ত্রণা ঠিক
যে দিনের আলোয় নেই ছায়ার আমেজ
হরিণের খুরে সেই দিন জ্বলে যায়
ফুলের অন্তর ফুঁড়ে লাফিয়ে ঢুকছে সেই আরবী ঘোড়া
ঘোড়ার পাপড়ি খাবো
ফুলের মাংসও
স্তনবৃন্ত ছিল শিশ্নের শিখর
ভগাঙ্কুর ছিল নেশা পেরিয়ে যাওয়া খাঁড়ির নোঙর
শীৎকার চিনে নিতে তবু কেন লেগে গেল সমস্ত জীবন
হোক হোক
শুরুর আগেও কিছু মৈথুন হোক
নিজেকে যে ভালবাসি খুব অনায়াসে তা বোঝা গেল না
জীবন আমাকে করেছে হলুদ পাতাটি
জীবন আমাকে করেছে সবুজ শিকড়
অত জ্ঞানী নই
প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র তো নই
নিজেকে চেনার চেয়ে নিজের প্রতি টান
বোঝা তাই কঠিন
স্মরণীয় কিছু আমি এ জীবনে স্বীকার করি না
সারিবদ্ধ স্মৃতি না কি পিয়ানোর দাঁত
কুয়াশার মধ্যে নামে ঝর্নার জল
তার দেহ ধরতে না পেরে
অথচ কিছু লোক মনগড়া নাম পেয়ে যায়
আমারও বাগানে আছে জঙ্গলের ছায়া
জাঁতি থেকে ছিটকে যায় সুপারির গুঁড়ো
পুত্রবধূর নাম মনে করতে গিয়ে
আমারও বাবা শুধু লাক্ষা আর পাসপোর্ট খোঁজে
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..