শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
প্রতি রাতে রবারবন লিখি,আর গীটার রেখে আসি
সেই রবারবনে
অথচ সুপুরির ছায়া জুড়ে জুড়ে থাকে।
দেখি তার ছিঁড়ে যাওয়া গিটার।
বাঁশি বাজতেই জেগে ওঠেন সাহেব
ডানকান।
শাওয়ারের নিচে দাঁড়িয়ে আমি একজন ঘোড়সওয়ার কে ছুটে যেতে দেখি
পৃথিবীতে কত যমজ বোন,তারা জমকালো আলখাল্লা পরে ঘুরে বেড়ায়
কতদিন পাখি ওড়া দেখি না
মৃদু আলোয় চুপচাপ বসে থাকি
গুলি ফুরিয়ে গেছে,বাতিল বন্দুকের দিকে তাকিয়ে
থাকা
কোভিড হাসপাতালের সামনে দাঁড়িয়ে ডুবে যাওয়া
লঞ্চের গল্প করি
এদিকে অক্সিজেন কমে যাচ্ছে।
চানাচুর খেতে খেতে দেখি এগিয়ে আসছে
নীল এম্বুলেন্স।
খুব খারাপ লাগে জানেন।কুঠিবাড়ির সামনে সেলফি
তুলবো অথচ আবদুল মাঝি থাকবেন না!এদিকে তো
পদ্মার বাতাসে মিশে যাচ্ছে রবীন্দ্রনাথের গান।হাসন
রাজার দিকে হামাগুড়ি দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন আমাদের লালন সাঁই।পদ্মার চরে পেতে রাখা
হারমোনিয়ামের পাশে দেখি কুমিরের ডিম।
শিলাইদহে শীত পড়লেই কেমন আনমনা হয়ে পড়তেন ঠাকুর রবীন্দ্রনাথ!আর জাদু মিশিয়ে দিতেন
তার গানে।আর গান ও কবিতা নিয়ে উঠে পড়তেন
দোলনা সেতুতে।
পানশালায় কোন গান নেই, বাজনাও বাজে না
মেদুরতা নিয়ে দেখি সুপুরীবনের
সারি।
আমি একদিন দেখবেন ইছামতির মশাদের ছবি
তুলবো
দেশ মানে সারি সারি পিঁপড়ের শোকযাত্রা
দেশ জুড়ে দেখি শবের উপর সামিয়ানা
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..