ফ্রেম
দেবী না পরিণীতা রাতটা একা থাকে এবং নিঃসঙ্গ অন্ধকার মানে রাত; তাহলে অন্ধকার নিজেও একা…..
নয়ানজুলিতে পড়ে আছে দোতারাটা
খমকটা দেখ বিহ্বল হতবাক
ছেলেটা হঠাত পাখি হয়ে উড়ে গেছে
হয়তো আকাশ পাঠিয়েছে শেষ ডাক!
ছেলেটাকে খোঁজে ব্যাকুল বাংলাদেশ
ছেলেটাকে খোঁজে লক্ষ লক্ষ লোক
ক্ষোভে রাগে শোকে থরথরো কলকাতা
কে মোছাবে আজ দোতারার ভিজে চোখ?
হঠাত একটা ছুটি পেয়ে ভাবি, ঘরটাকে সাফ করি
জঞ্জাল ফেলে সাজিয়ে গুছিয়ে করে তুলি সুন্দরী।
রোজ রোজ এত জমেছে কাগজ পত্রিকা ভুরি ভুরি
পুরনো বোতল কৌটো প্যাকেট চিঠিও কয়েক ঝুড়ি!
প্রায় সারা বেলা কেটে গেল আজ সে সাফাই অভিযানে
এপাশের র্যাক ওপাশে রেখেছি সোফাটাকে ওই খানে!
ঘেমে নেয়ে গেছি বাছাই করতে জঞ্জাল স্তুপ থেকে
কোনটা কাজের কোনটা অকাজে খুঁজে খুঁজে ছেঁকে ছেঁকে!
পুরনো কৌটো ফেলতে গিয়েও মনে হল ফেলবনা
চিঠি পত্রের মধ্যে পেলাম অনেক লুকোন সোনা!
পত্রিকাগুলো তথ্যে বোঝাই অথচ হয়নি পড়া
বাতিল জামাও মনে হল আজ কত না স্মৃতিতে ভরা!
এভাবেই কত বাড়তি জিনিষ হয়ে ওঠে দরকারি
হেলাফেলা তবু ফেলার সময় কেউ কি ফেলতে পারি?
ছোটনের ব্যাট তিতিনের জামা পলিনের আঁকা ছবি
বড় হয়ে গেছে ওরা, তবু এতে ধরা আছে শৈশবই!
কিছুই তো ফেলা গেলনা আমার, কিছুই যায়না ফেলা
এলোমেলো ঘরে সাজাই গুছোই অনেকেই সারা বেলা।
পুরনো জিনিষে ফিরে ফিরে আসে কত না স্মৃতির জাল
এভাবেই বয়ে নিয়ে যাই সুখে এই সব জঞ্জাল!!
দেবী না পরিণীতা রাতটা একা থাকে এবং নিঃসঙ্গ অন্ধকার মানে রাত; তাহলে অন্ধকার নিজেও একা…..
বিজয়ের সব মুহূর্তেই… তার অধিকার! কেন্দ্র হোক আর কেন্দ্রাতিগ বলের আসন; কেউকেউ বোরকায় রমনীয় সঙ্গানুসঙ্গের;…..
আমার প্রথম প্রেম কৃষ্ণচূড়া দ্বিতীয় প্রেম হলো ছাতিম। তুমি তবে আমার কী! তুমি যে আমার…..
এগুতে এগুতে দেখি ইচ্ছের বীজতলা অনাবাদী পড়ে আছে বয়সী প্রজাপতির কাছে কিছুই হয়নি জানা বিহ্বলতার…..