শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
শীতকালও শেষ হয় দ্রুত পায়ে, যেমন জীবন
দক্ষিণের ব্যালকনি, ইতিউতি চোরা সুখটান
বাসি বিছানায় লেগে অবশিষ্ট তোর আঘ্রাণ
কবেই তো চলে গেছে, তবু এই বিষাদ যাপন!
আচমকা খুঁজে পাওয়া ফেলে যাওয়া অসমাপ্ত ছবি
হঠাৎ দু’কলি গেয়ে ভুলে যাওয়া বাকিটুকু গান
অসময়ে ভেজা চোখ, কি যে বেয়াদব অভিমান
যদিও স্পষ্ট জানি, তোর কাছে মূল্যহীন সবই।
মাঘেরা তবুও হাঁটে কুয়াশায়, বসন্ত আসে
এখন জ্বালিয়ে মারে রোদটুকু, নিঝুম দুপুর
ন্যাড়া গাছ হাহাকারে ছুঁতে চায় সেই অন্তঃপুর
ছেলেমানুষের মতো তোর ছায়াটুকু ভালোবেসে…
আজকাল বাতাস ছুঁলেও তড়িতাহত হই
স্নানঘরে মোলায়েম উষ্ণ জলে ফোঁটা ফোঁটা বিদ্যুৎ
আর পায়ের নিচের পশম গালচে
কেমন জীবন্ত তারের মতো!
শিউরে উঠি
ঝাঁকুনি লাগে যত্নসঞ্চিত বিষয়সম্পত্তিতে
এত মৃদু বিভবপ্রভেদে
উচ্চমাত্রার কোনো বিপদসংকেত নেই, হবেও না জানি
এটুকু শক্তিতে সব ধূসরকণায় আলোই জ্বলে না।
তাও আমি আজকাল
শ্বাস টানলেই
গোপন দহনের গন্ধ পাই!
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..