প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
শীতকালও শেষ হয় দ্রুত পায়ে, যেমন জীবন
দক্ষিণের ব্যালকনি, ইতিউতি চোরা সুখটান
বাসি বিছানায় লেগে অবশিষ্ট তোর আঘ্রাণ
কবেই তো চলে গেছে, তবু এই বিষাদ যাপন!
আচমকা খুঁজে পাওয়া ফেলে যাওয়া অসমাপ্ত ছবি
হঠাৎ দু’কলি গেয়ে ভুলে যাওয়া বাকিটুকু গান
অসময়ে ভেজা চোখ, কি যে বেয়াদব অভিমান
যদিও স্পষ্ট জানি, তোর কাছে মূল্যহীন সবই।
মাঘেরা তবুও হাঁটে কুয়াশায়, বসন্ত আসে
এখন জ্বালিয়ে মারে রোদটুকু, নিঝুম দুপুর
ন্যাড়া গাছ হাহাকারে ছুঁতে চায় সেই অন্তঃপুর
ছেলেমানুষের মতো তোর ছায়াটুকু ভালোবেসে…
আজকাল বাতাস ছুঁলেও তড়িতাহত হই
স্নানঘরে মোলায়েম উষ্ণ জলে ফোঁটা ফোঁটা বিদ্যুৎ
আর পায়ের নিচের পশম গালচে
কেমন জীবন্ত তারের মতো!
শিউরে উঠি
ঝাঁকুনি লাগে যত্নসঞ্চিত বিষয়সম্পত্তিতে
এত মৃদু বিভবপ্রভেদে
উচ্চমাত্রার কোনো বিপদসংকেত নেই, হবেও না জানি
এটুকু শক্তিতে সব ধূসরকণায় আলোই জ্বলে না।
তাও আমি আজকাল
শ্বাস টানলেই
গোপন দহনের গন্ধ পাই!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..