প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মদহারা পৃথিবীর বুকে ঝুলে আছে সম্ভ্রমের গ্লাস।
তার খানিক নিকটে যে শিশু বানিয়েছিল মাসোহারা সাঁকো,
তাকে খুলে দাও। স্বপ্নের আদিতে জেগে থাকা ইচ্ছের গ্রাসে।
মনে করো স্বপ্ন একজন ভীত, বিবেকবান মানুষের ভিতরকার অন্ধকার। যার দীর্ঘ নেশার গোলায় বিচিত্রবীণাটির তারতম্য খুঁজে কেউ হয়েছে হয়রান।
অথচ এ রেকাব আমার পা নিতে চায়নি। চায়নি হাতের প্রদীপে পুড়ে যাওয়া অশ্লীল প্রত্যয়। এখন একাধিক ফিরাক অধর্ম থেকে লড়াই করে রোজ। যার চিহ্নমাত্র ঘৃণা করে ইন্দ্রিয়রস।
ছায়ার ইতমিনান। তোমাকে খুলে কে যেন অবিশ্বাসী হয়ে গ্যাছে আজকাল। অথচ বিশুদ্ধ মন্ত্র ডুবে যাওয়ার আগে হাওয়াকলে দেখেছো তুমি জঠরের যন্ত্রণা। এই সঞ্চরণ -বর্ত্ম, তুমি তোমার চোখের দিকের তাকাও। দীর্ঘকাল ঘুমহীন হতে হতে কিভাবে বীজ বুনেছো তুমি। যেখানে শিকড়ের গভীরে এক শিকারী আঙুল খুঁড়ে যায় বেভুল গান।
তোমাকে অতিক্রম করার আগে
সকল শবযাত্রা ভেঙে ভেঙে যায়
যদিও ওই বালির চরায় ডেকে গেছে মৃত শিরীষ গাছ
আর কোনও গন্ধ নেই
তবুও এই ডালপালা কেমন গুটিয়ে যাচ্ছে দ্যাখো।
বয়স ভেঙে চলে গেছে শিশুরা
মরা-ঘাস এখন সাদাকালো
তবে এই শূন্য পলিথিনের তলায়
কারা গড়ছে প্রতিমা?
কারা গড়ছে উৎসবের ভঙ্গিমায়
শিশুগাছের মৃত ডাল
তাকিয়ে দ্যাখো
শেখা শেষ হলে সামান্য বুদ্বুদে ভরা
তীব্র আতরের শিশি
সুগন্ধে ভরিয়ে দেবে
দেহের আকাল
ঝুঁকে পড়া বাড়ির দিকে
চির খাচ্ছে শঙ্খের আওয়াজ
এভাবে কতদিন থাকা যায় বলো
আমাদের পাশে তোমার জ্বরের হাত
ধুলোর কাছাকাছি ভুলে যেতে যেতে
দেখেছিল জলপড়া পালকের রাজহাঁস
তোমাকে দেখি
আর দেখার পিছনে
এক একাকার চোখ
আমার স্বপ্ন গড়িয়ে
নামতে নামতে
সাপের ফণার মতো
নির্মম, মসৃণ চেরা জিভে
সাজিয়ে দিচ্ছে ফুলের কিনার
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..