শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
মেঘের ডাকের মাঝে ছলনা চাতুরী
তৃষ্ণার্ত চাতক বোঝে মরম জ্বালায়
আঁধার রাতের শেষে সোনালী সকাল
মায়ার বাঁধনে তার নিজেকে উজাড়
অথচ মানুষ বোঝে প্রকৃতি সংহার
ধ্বংসের মাতমে চলে নিজস্ব খেয়াল
জন্মের সাধনে এই মনুষ্য বিবেক
সযত্নে টিপেছি গলা ফেলেছি ভাগাড়ে
একত্রে মিলেছে আজ প্রকৃতি মানুষ
নির্মম তান্ডবে স্রষ্টা অনড় বিমুখ…
মাটির জঠরে আছো নিশ্চিন্ত যাপনে
ভোরের কোকিল ডাকি কামনা কাতর
শুনতে পাওনা কেনো অবুঝ ক্রন্দন
পুতুল খেলার মতো ভেঙেছো সংসার
বয়সী রোদের ভারে লুটায় বিকেল
রাতের শরীর পোড়ে আঁধার প্রতাপে
সাজাই জীবন ডালা নির্মম দহনে
নিরব ভাষায় সই নিভৃত যাতনা
আমাকে বরণ করো পুনরায় এসে
আঁচল ভরবো ফুলে নতুন বাসরে
জলের প্রপাতে ভাসি আকন্ঠ তৃষ্ণায়
সুনীল সাগর জলে লবন শরীর
গহন বেদনা জ্বালা কতটা পোড়ায়
রক্তাক্ত পালকে শুনি করুণ চিৎকার
একটু একটু করে ক্ষয়েছি মগ্নতা
শিকলে জীবন বন্দী জ্বলন্ত সংসার
পারিনা ফিরতে বোধে সীমানা প্রাচীর
মুহুর্তে চমক দিয়ে আকারে দাড়াও
বুকের তিমিরে কান্না অবুঝ শিশুর
নিঃসঙ্গ প্রতিমা যেন আগুন শিখায়।
বলতে পারনি ভালো কতটা বেসেছি
কিছুটা সময় তুমি দাওনি কখনো
তোমার আমার মাঝে ব্যাস্ততা সময়
তোমার ভূবণ জুড়ে কেবলি প্রহরী
তবুও দিয়েছি নাড়া শুনতে পাওনি
সংসার সাগরে এক তরীর নাবিক
ভাসতে ভাসতে আসি সখের খেলায়
সাজাই নিপুণ হাতে কর্ষিত বাগান
একদা শ্রাবণে গেলে মেঘের বাড়িতে
এখন তোমার ঘরে অগ্নির দংশন।
শীতের শীর্ণতা হয়ে কুয়াশা চাদরে
বন্দীত্ব বরণ করে ভুলেছো আমায়
দ্বিধার প্রান্তরে থেকে রক্তাক্ত গলায়
তবুতো ডাকছি প্রিয় নামের উপমা
সংসার সীমান্তে শতো বাঁধার প্রাচীরে
নিভৃতে ভেঙেছে লাজ সবুজ লতার
মেঘের দুয়ারে কেউ দাড়িয়ে ক্ষনেক
জলের ভেলায় ভেজে আগুন বৃষ্টিতে
এমন বিরান ভূমি করেছো হৃদয়
ইচ্ছের প্রশাখা পোড়ে বিষের ছোবলে।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..