শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
এক ঝড়জলের অন্ধকার রাতে
ঢুকে পড়েছিলাম এক কানাগলিতে;
পথ ভুলে ঢুকে গা হিম!
হাত ধরে এক অপ্সরা
মিষ্টি হেসে বলে,
এসো আমার ঘরে-
না, না, বৃষ্টি ধরলেই চলে যাব-
শুনে আরো মিষ্টি হেসে সে বলে,
যাবেই তো, তবে যাবার আগে
এই অন্ধগলিতেই খাজুরাহ দেখে যাও;
শিল্প’কে কখনো ঘৃনা করতে আছে?
আমরাই তো সেইসব ভাস্কর্য।
বললাম, আমি তো সভ্যতার জঙ্গলে থাকি
তাই রাতের খাজুরাহ দেখার সাহস কই!
অস্ফুট স্বরে অপ্সরা বলে,
তাই বোধহয় এখনো কারো
শিল্পদর্শন হলো না!
চলো আকাশের নীল সাগরে উড়ে যাই
মেঘবালিকাদের মতো শুভ্র ডানা মেলে
কিম্বা রাতজাগা হাসনুহানার মতো
নিঝুম পায়ে এগিয়ে যাই
ভোরের প্রথম আলোর দিকে
পেছনে পড়ে থাক তোমার
যত্ন করে বানানো রুটি কিম্বা
পরিপাটি করে সাজানো বিছানা।
যা কয়েক মূহূর্ত পরেই হতো
ভীষনরকম অগোছালো, তুমি কি ভাবছো?
ভাবছো, এইসব সাজানো গোছানো হিসেবী
ভালবাসার সংসার, তোমার তৈরী
জানলার পর্দা কিম্বা উলের পোশাক;
আরও সব অনিশ্চিত দেনাপাওনা-
এসব ফেলে অভিমুখ ভেঙে ফিরে যাওয়া!
নিশ্চয় এসব ভাবছো! আর মনে মনে
বলছো, ক্ষমা করো প্রিয়,
উপভোগ করছি এই বেঁচে থাকা
বেশতো, তবে এসো, অভিলাষী মনে
আমরা মাপতে থাকি অবসাদের উত্তাপ
আর বলি, হে প্রিয়,
বসন্তেও বিষাদ আছে!
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..