প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
শিশিরের শিকল
যে ছেলেটি বাবা মা কে নিজের শ্রদ্ধা উজাড় করে দিয়েছিলো
সে আলাদা করে ঈশ্বর চেনে না
আলোকিত পূর্ণিমার মত উজ্জ্বল দুটি চোখে
মা বাবাকে দেখতো
তারপর সেবাব্রত তার কাছে আনন্দময়…
তারপর সে এক আলোর দূত হলো
ও দেবদূত হলো
অথচ দেবতা বলতে সে বোঝে মানুষ
জোছনার মত উৎসারিত আলো তার মুখমন্ডলে
মানুষ তাকে মানুষ বলছে না
দেবতার আসনে বসেও সে দেবদেবী বোঝে না
ও বোঝে মানুষ,প্রাণী,কীটপতঙ্গ আর নির্জন শিশিরের শিকল…
অতিথি
আমি বুঝি, আমি তোমার প্রিয়জন নই প্রয়োজন
তুমি আমাকে ব্যবহার করো টুথব্রাশের মত
অথচ একই থালায় আমাদের ভাত খাওয়া
একই ছাদের তলায় ছবি হয়ে থাকা
বছরে ক ঘন্টা হয়,হিসেব করে কি লাভ
বন্ধু নও তুমি,জেনেও অসহায় আমি
তোমার চালাক পথে, পতিত পাগল আমি
বিশ্বাস নিয়ে ছেলেখেলা করতে করতে
ঠিক একদিন হোঁচট খাবে,নখ খুবলে নেবে সময়
তখন আমার অনুপস্থিতি তোমার হৃদয় রাঙিয়ে দেবে রক্তছোপে
সাজানো বাগান ছারখার হবে অমর্যাদায়…
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..