প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কৃষিকথা
যে যার মত দূরে সরে যেতে দেখেছি …
বলয় জুড়ে দূর-দুরান্তের শুধু গমখেত আর দানাশস্য
আর নিসর্গের খুশি মত কিছু একটা
নিঃসঙ্গতার কাছে পরাজিত
হব কেন?
স্পর্শ না করেও তো
ছোঁয়া যায় দূরতম কান্না !
প্রিয় নামের একটা গাছ পুঁতে মন কৃষিকাজ সারে
শীতঘুম
পথের পত্রালীতে গেঁথে আছে কাঁচপোকা
জরিনগুল জড়িয়ে আছে অসংকোচে কাঁচুলির বিজ্ঞাপনে। আরতি উল্লাসে ঢোল,কাড়া-নাকাড়া
বাজছে জগৎব্যাপী।
শ্বাস ফেলে গুটিয়ে থাকে চন্দ্রবোড়া, জীবজগতেরই অংশ তবু
তার ঘুমন্ত শরীর পড়ে থাকবে ছন্নছাড়া ঋতুর মধ্যিখানে
মৃত্যুবৎ আলিঙ্গনে জড়িয়ে আসছে চিরন্তন শীতঘুম!
ভাসাভাসি
আলোয় দুনিয়ায় ভাসাভাসি হয়ে সব যেন কেমন …
ভাসাভাসিও একরকমের শিল্প
ভেসে যেমন যেতে পারি ,
ভাসিয়েও নিয়ে যেতে পারি চৌষট্টিবার
শুধু এক অকালবোধনের অপেক্ষামাত্র,
মন্ত্র বেঁধেছি কণ্ঠস্থ উচ্চারণে,শরীরে যোগিনী একাদশ
যেমন খুশি সাজো
পার্শ্বচরিত্রগুলোই ভাবায়।
সিঁড়ির আলো নিয়ে কেউ ভাবে না
যতটা ভাবায় ডোরবেল।
একটা চিনচিনে ব্যথা
গলার কাছে উঠে এলেই বুঝি পাখিডাক—
খুলে যাওয়া দরজার হা হা বাতাস
গায়ে মাখি
মুখে মাখি,
তুমি অথবা তোমার ইশারা
জিভে ঠেকালে দুই-ই নোনাফল!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..