হাল
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
মুখ লুকিয়ে রাখবে বলে ছদ্মবেশ নিল যে মেয়েটি,
আয়নাকে সে ঘৃণা করে এসেছে
চিরকাল
*
আগুনের তাতে হাত সেঁকে নিচ্ছে মানুষ।
মৃত্যুর ডেমো দিচ্ছে আগুন
আঙুলগুলোকে।
*
পাখিটি ঝলসে উঠেছিল লোকটির প্লেটে আসার আগে।
খাবার পর লোকটি দেখল কীভাবে বমি হয়ে উড়ে যায় পাখি
ঝলসানোর বদলা নিয়ে
*
মুখোশওয়ালা সামান্য দামে বাড়ি বাড়ি মুখোশ ফেরি করে।
সে জানে মানুষের মুখের থেকে নিখুঁত কিংবা দামী মুখোশ
সে দিতে অপারগ
*
বাড়ি ফেরার পথে মেয়েটি রোজ হারিয়ে যেতে চাইত।
হারিয়ে ফেলা পথে এখন সে
বাড়ির খোঁজ করে
*
কলসিতে জল ভরতে গিয়ে যে বৌটি নদীর বুকে
দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করে, সে জানে না
বাড়ি ফেরার পথে আস্ত নদীর দীর্ঘশ্বাস কলসবন্দি করে আনে সে
*
জলের দর্পণ কী ভীষণ জীবন্ত!
যেন মাটির প্রতিমা –
নিরঞ্জনের আগে বিষাদে ভিজে নিচ্ছে দুমুঠো।
*
উন্মাদ ঘনঘটা। আকুলিবিকুলি পাশাপাশি দুটি গাছ!
মারা যাওয়ার আগে শেষবার নিজেদের
জড়িয়ে ধরতে চেয়েছে
*
গোধূলি আসলে একটা মুরগির বদলা।
ডিমের লোভ দেখিয়ে যা
খিদেকেই মেরে ফেলে
*
বাঁকা কাস্তের চাঁদে কেমন ঘোলাটে আলো
মায়া দিয়ে বাঁচাবে বলে,
সব কালো দুঃখ শুষে নিল
সুখানুভূতি সুখানুভূতি মেরে এনেছে।মাল খাওয়ার পরে। এদিকে টাল খাচ্ছে হাওয়া।উড়ে যাচ্ছে আমপাতা।ইমামবড়ার ভক্তিপূর্ণ আবহাওয়া। আমরা…..
আমার ধ্বসে যাওয়া কাদামাটি দিয়ে তুমি গড়ে নিলে তোমার নতুন ঘরের স্তম্ভ আমার স্বপ্নের…..
নিজেদের ভেঙে পড়া ঝনঝনানি শব্দে প্রতিটি ভোর হয়। ভাঙা টুকরোগুলো নতুন অবয়বে জুড়ে দেয়ার…..
অচেনা আমি হতাশার নোনাজল ঢেউ খেলে হৃদয়ের আঙিনায়। ভাঙনের সুর মাতাল অগ্নি ঝরা সায়াহ্নে আঁধার…..