প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মুখ লুকিয়ে রাখবে বলে ছদ্মবেশ নিল যে মেয়েটি,
আয়নাকে সে ঘৃণা করে এসেছে
চিরকাল
*
আগুনের তাতে হাত সেঁকে নিচ্ছে মানুষ।
মৃত্যুর ডেমো দিচ্ছে আগুন
আঙুলগুলোকে।
*
পাখিটি ঝলসে উঠেছিল লোকটির প্লেটে আসার আগে।
খাবার পর লোকটি দেখল কীভাবে বমি হয়ে উড়ে যায় পাখি
ঝলসানোর বদলা নিয়ে
*
মুখোশওয়ালা সামান্য দামে বাড়ি বাড়ি মুখোশ ফেরি করে।
সে জানে মানুষের মুখের থেকে নিখুঁত কিংবা দামী মুখোশ
সে দিতে অপারগ
*
বাড়ি ফেরার পথে মেয়েটি রোজ হারিয়ে যেতে চাইত।
হারিয়ে ফেলা পথে এখন সে
বাড়ির খোঁজ করে
*
কলসিতে জল ভরতে গিয়ে যে বৌটি নদীর বুকে
দীর্ঘশ্বাস ত্যাগ করে, সে জানে না
বাড়ি ফেরার পথে আস্ত নদীর দীর্ঘশ্বাস কলসবন্দি করে আনে সে
*
জলের দর্পণ কী ভীষণ জীবন্ত!
যেন মাটির প্রতিমা –
নিরঞ্জনের আগে বিষাদে ভিজে নিচ্ছে দুমুঠো।
*
উন্মাদ ঘনঘটা। আকুলিবিকুলি পাশাপাশি দুটি গাছ!
মারা যাওয়ার আগে শেষবার নিজেদের
জড়িয়ে ধরতে চেয়েছে
*
গোধূলি আসলে একটা মুরগির বদলা।
ডিমের লোভ দেখিয়ে যা
খিদেকেই মেরে ফেলে
*
বাঁকা কাস্তের চাঁদে কেমন ঘোলাটে আলো
মায়া দিয়ে বাঁচাবে বলে,
সব কালো দুঃখ শুষে নিল
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..