প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
আজ জন্মদিন তোমার
একটা কবিতা লিখে উপহার দেবো তোমায়।
বিশ্বাস করো নয় সে শুধুই প্রলাপ!
ধ্রুব সদা সত্য কথন।
আকাশকে বলেছি
আরো আরো উদারতা দিতে আর সুখতারা?
তাকেও বলেছি
সুখের প্রদীপ নিয়ে স্থির দাঁড়িয়ে থাকতে
একটুও যেন অনাকর্ষণ না থাকে তাতে
রজনীগন্ধাকে বলেছি
আজ রাত বারোটার আগে কোনো কলি থেকে
যেন ফুল না ফোঁটে।
রাত বারোটা এক মিনিটে জোনাকিরা এসে যখন
ঝাঁকবেঁধে তোমার উদ্যানে নৃত্য পরিবেশন করবে
ঠিক তখনই বাগানের সমস্ত কলি একসাথে
ফুটিয়ে নিজস্ব সৌরভে ভরিয়ে দিও তার মন!
ভৈরবীকে বলেছি
আজ ধ্রুবলোকের জন্মদিন
তানপুরার তার ঠিক রয়েছে তো?
দিবার প্রথম প্রহরে গেয়ো কিন্ত সংগীতের রাগীনি
বিশেষ ঠিক ভোর ছ’টায়।
তোমার সুরের হৃদয় ছোঁয়া আবেশে যেনো
তার ভোরের ঘুম ভাঙে!
তোমার জন্য এ কবিতা
বিশ্বাস করো নয় সে শুধুই প্রলাপ
ধ্রুব সদা সত্যবচন।
শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা নিয়ে ভালোবেসো যেনো
তুমি আজ ধ্রুব সত্তাকে!
আজ জন্মদিন তোমার
শুভেচ্ছা তোমায়
শুভ জন্মদিন।
প্রথম যেদিন দু’জনের কথা হলো-
একে অপরকে আপনি বলে সম্বোধন করা হলো
এরপর একদিন দু’দিন তিনদিন কেঁটেগেল আপনির
মাঝে কথপোকথনে।
একদিন আমায় ভদ্রবেসে বললে-
আপনি কেন তুমি’তে কানেক্ট করা যায় না?
বললাম আপনির মাঝে যে আপনত্ব থাকে
অনেকসময় তা তুমি’র মাঝেও থাকে না!
তাছাড়া তুমি কথাটা একটু বেশীই যেন
দাবিদার হতে শেখায়!
আর আপনির মাঝে?
আপনির মাঝে বাসকরে এক অসাধারণ অনুভূতি।
না’বলা কথায় যত সুন্দর চিন্তা বাস করে আপনিতে!
তাছাড়া তুমি বলতে কেন যে মন সায় দেয় না!
মনের কোণে চেপে রাখা একটা ভয় কাজ করে!
এই তুমিটা যদি কোনদিন থেমে যায়!
নাম না জানা কোনো ঝড়ের কবলে!
তার চেয়ে এই থাক!
তুমি নয় আপনিতে!
তোমার যা কিছু অগোছালো
যা কিছু এলোমেলো পাগলামি
সবেতেই ভালোভাগা আমার।
যতো এলোমেলো অগোছালো উচ্ছন্ন সব
সব ভালোবাসার আচ্ছাদনে একে একে বেঁধে
গুছিয়ে দেবো তোমায়।
তোমার রাগ, অভিমান, লুকোচুরি, হিংসে
যা যা করো বুঝে নিতে একটুও ভুল হয়নি
আমার।
এ যে ভালোবাসার অপ্রকাশিত অনুভূতি
তোমার!
এতোদিন যা করেছিলাম তা হলো বুঝেও
না বুঝার ভান!
তা না হলে তুমি যে আরও আরও হবে ছন্নছাড়া
হবে বাউণ্ডুলে থাকবে শুধু উচ্ছন্নতার টান!
নিয়ন্ত্রণে রাখার মতো থাকবে নাযে কিছুই আর
আমার।
চড়া দামেও যে খুঁজে পাওয়া যাবেনা কেনো
বলগা তখন আর!
পাগল করা পাতা ঝরা বাতাসে
ট্রেনের কামরায় বসে সানগ্লাস চোখে
এলোমেলো চুলে জানালার পাশে
স্থির চোখ চেয়ে রয় শুধু সুদূর দূরে
এই ধানক্ষেত তো ওই পাটক্ষেতে।
শৈশব কৈশর ও যৌবনের স্মৃতি টেনে
দুরের গাছগুলো সরে একে একে
ট্রেন চলছে তো চলছে হু হু করে
একের পর এক অতিক্রম করে
সতেজ সবুজ ক্ষেতের মাঝে।
কামরায় বাজছে লালন গীতি
খাঁচার ভেতর অচিন পাখি
কেমনে এসে যায়!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..