আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
শৌভিকদা
(প্রিয় কবি শৌভিক দত্তকে মনে রেখে)
দার্জিলিং এলো শৌভিকদা
আমার যাওয়া হলনা
কবিতার পিঠে হেলান দিয়ে কবিতা হলো
কাঞ্চনজঙ্ঘা সিগারেটের ধোঁয়ায় ধোঁয়াশা হলো
দেখা হলনা
আমি দেখতে পাচ্ছি
এক বাঙ্গালী কবি সিগারেট হাতে হিমালয় হয়ে আছে
ভোর ১
ঠোঁটকাটা ভোর
জিন্সের মধ্যেও ঢুকে যাচ্ছে বাতাস
নদী বাঁক নিলো
কুয়াশায় হাত ধরে
তুমিও চুলের এলোমেলো সরিয়ে মেঘ হলে
অগত্যা নদীর কাছ থেকে সরে এসে
সারাদিন
ঠান্ডা বন্দী
বৃষ্টি বন্দী হয়ে কাটাতে হলো
চাঁদরে স্মৃতিতে
ভোর ২
তুমি তাকে ডাক দাও তার হাতে
রোদ আর জল মাখা
সে ছবি আঁকে
মেঘে মেঘে বাঁকা বাঁকা বজ্রপাত
ও মেয়ে দ্যাখো জল ছুঁয়ে থালা ছুঁয়ে
বাসিভাত ফেলে
আসছে ভোর ও মশালঅলা
আমি যদি তাকে ভালোবাসি
আমি যদি তাকে ভালোবাসি তার শ্বাস হই
নাভিদেশ জুড়ে শেকড়ের বাঁধ
তার ডালপালা জুড়ে
ফল ও নিষিদ্ধ কথাবার্তা
কুয়াশা হবো আমি যদি তাকে ভালোবাসি
তার হাত ধরে প্রিয় মৃত্যুতক হেঁটে যাবো
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..