প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
এক আশ্চর্য আপেল থেকে বের হয়ে আসছে ছুরি
আমার বুক বরাবর-
এ এক অনিঃশেষ অতৃপ্তি- একে একে সব ফুল
ঝরে যাবার পর তবু একটি অন্তিম মাধবীললতার ঘ্রাণে
পৃথিবীতে ঘোর নেমে আসে- আর আমার হৃদয়
মৃত্যুর আঙুল ধরে উচ্চারণ করে- জীবন সুন্দর!
যেখানে দৃশ্যের অধিক দৃষ্টি যায়
সেখানে তোমাকে দেখি- অজস্র
পাতার বনে ঢেউ খেলে একা
সন্ধ্যা- তোমার জন্ম শহরের পথটিতে
বিপন্নতা নেমে আসে- দাঁড়িয়ে থাকো-
পথ চলো- কোথায় যাও! বন্দর ছেড়ে
জাহাজেরা চলে যায় স্মৃতি পার হয়ে-
যেখানে দূরের গ্রাম ঝাপসা হয়ে আসে
আর তোমার ছায়া জড়িয়ে থাকে
এইসব দৃশ্যেরও অনেক গভীরে!
এই যে ঝা চকচকে অবতল- এখানে মানায় না
নিস্প্রভ সন্ধ্যার ছাতিমের ঘ্রাণ- তবু ঘ্রাণ
সৃষ্টি হয় ফুলের শরীরে-
অনেক দূরের কোনো উঠোনে
এখনো ছড়িয়ে আছে মায়ের আঁচল।
একটা রাজহাঁস একা একা সাঁতরায়-
তার কোনো ডাক নাম নেই- তবু সে ডানায়
মেখে নেয় আদরে পুকুরের জল-
জল মুছে গেলে তার মনে পড়ে যায়
আর কোনো প্রিয়মুখ বাকী নেই-
অধিকার করে যারা ছিল এই মন!
নিজেকে দেখনি কখনো
কামরাঙ্গা ফুলের বিকেলে
কেমন বিষন্ন গাঢ় চোখ
চেয়ে থাকে নীলের গভীরে-
উড়ে যাওয়া মেঘ থেকে সর
জমে ওঠে রোদের মায়ায়
মুখ দেখতে গেলে পরে নদী
তুলে ধরে দেখায় পাথর!
কামরাঙ্গা ফুল তবু ফোটে
ভালোবেসে পৃথিবীর হৃদয়
যেখানে তোমার বেঁচে থাকা
নিসঙ্গ ঋতুর ভেতর-
যেন আমি চোখে কিছু দেখতে পাইনা
যেন পৃথিবীতে কোনো শরণার্থী নেই
যেন রাজ পথে ফুটে আছে অগণিত ফুল
অথচ আমি দেখতে পাই না।
হৃদয়ের বধিরতা শোনে
হৃদয়ের অন্ধত্ব জানে এইসব না-দেখার মাঝে
তবু শরণার্থীদের কোনো দেশ থাকে না-
ফুলের পরাগ থেকে উড়ে যাওয়া রেণুর
ব্যক্তিগত আর কোনো বন থাকে না!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..