আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
সঞ্চয়
এই বেঁচে থাকাও প্রত্নতাত্তিকের মত,খুঁড়তে খুঁড়তে কখন খনন শেষ হয়ে যায়!
হাতে নিয়ে থাকি অমূল্য জড়সড়
প্রস্তর
খাদান
আজীবন সঞ্চয় যত
সংরক্ষিত
বন্দী ততটাই
এক মহাথান শিবের, তাতেও অলিখিত অরণ্যকথা
লিখে শেকড়ের জট, জটায়ুধ
দুটি চোখের বিল্বপত্রে তখনও ভক্তিসঞ্চয় …
উদয় ও অস্তের মাঝে
কেউ তো আছে, কেউ তো আছেই-
দুরত্বেই থেমে আছে
জর্জরিত রাস্তা হয়ে সমস্ত পদচিহ্ন আমার গিলে ফেলে
এবং আমি
হয়তো এভাবেই উদয় ও অস্তের মাঝে
পঞ্চতপা আগুনে পুড়ছি
উৎফুল্ল হয়েও হতে পারছি না
ওষ্ঠের ভিতর দমবন্ধ সূঁচ
বুকের ভিতর জীবন্ত কীট
নিয়নও পোড়াচ্ছে
প্রতিপক্ষ যেন চ্যালাকাঠ
দু’টো করে গুঁজে দিয়ে যাচ্ছে মাঝে মাঝে…
ভিত
জীবনের ভিত সব রাস্তা সমান্তরাল,বোকা বোকা
বোবাঘর তবু কি অদ্ভুত বাঙ্ময়!
গৃহসুখে ন্যাতাকানি তারও আচ্ছ হাতছানি, চোখে দেখাও নেশা একরকমের।
কে যেন বোঝায় পাকাপোক্ত ঘর নেই, তুচ্ছ সঞ্চয়, দুঃখও নেই কাছাকাছি
ততক্ষনে
পঞ্চব্যঞ্জনের স্বাদুতা বুঝে গেছি।
বাহুল্য বলতে গল্প বলা কাঠের চেয়া্র
ঘুণবর্জিত চিরটাকাল …
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..