প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
সঞ্চয়
এই বেঁচে থাকাও প্রত্নতাত্তিকের মত,খুঁড়তে খুঁড়তে কখন খনন শেষ হয়ে যায়!
হাতে নিয়ে থাকি অমূল্য জড়সড়
প্রস্তর
খাদান
আজীবন সঞ্চয় যত
সংরক্ষিত
বন্দী ততটাই
এক মহাথান শিবের, তাতেও অলিখিত অরণ্যকথা
লিখে শেকড়ের জট, জটায়ুধ
দুটি চোখের বিল্বপত্রে তখনও ভক্তিসঞ্চয় …
উদয় ও অস্তের মাঝে
কেউ তো আছে, কেউ তো আছেই-
দুরত্বেই থেমে আছে
জর্জরিত রাস্তা হয়ে সমস্ত পদচিহ্ন আমার গিলে ফেলে
এবং আমি
হয়তো এভাবেই উদয় ও অস্তের মাঝে
পঞ্চতপা আগুনে পুড়ছি
উৎফুল্ল হয়েও হতে পারছি না
ওষ্ঠের ভিতর দমবন্ধ সূঁচ
বুকের ভিতর জীবন্ত কীট
নিয়নও পোড়াচ্ছে
প্রতিপক্ষ যেন চ্যালাকাঠ
দু’টো করে গুঁজে দিয়ে যাচ্ছে মাঝে মাঝে…
ভিত
জীবনের ভিত সব রাস্তা সমান্তরাল,বোকা বোকা
বোবাঘর তবু কি অদ্ভুত বাঙ্ময়!
গৃহসুখে ন্যাতাকানি তারও আচ্ছ হাতছানি, চোখে দেখাও নেশা একরকমের।
কে যেন বোঝায় পাকাপোক্ত ঘর নেই, তুচ্ছ সঞ্চয়, দুঃখও নেই কাছাকাছি
ততক্ষনে
পঞ্চব্যঞ্জনের স্বাদুতা বুঝে গেছি।
বাহুল্য বলতে গল্প বলা কাঠের চেয়া্র
ঘুণবর্জিত চিরটাকাল …
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..