আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
চিরঞ্জীব হালদারের কবিতা
অন্ধকার দাঁড়িয়ে আছে দুয়ারর্মুখী
ও খুকি তুই ভয় পাসনে দিচ্ছে ঊঁকি।
চোখ না খুলে তীক্ষ্ণ এতো নজরদারী
অন্ধকারের ভয় পেয়েছে অন্ধকার ই।
আদর অনাদরে ফোটা হাস্নুহেনা
গন্ধ আমরা পাই বা নাপাই বরাত দোষে
মহান কুৎসা ছাড়া
কিই বা করতে পারি
তোমার জন্য প্রকাশক আর বিন্নি ধানের খই
অলং্করণ একটি গোধূলি পাঠকের হই চই
না হলে সর্বনাশ—
এই বাড়িতে জমিয়ে আড্ডা দেন গুন্টার গ্রাস
হাত তালি দাও তুমি
আমার জন্য বরাদ্দ থাক তিন আনার ঝুমঝুমি।
সন্তান পালনে অক্ষম যে নারী
সে আজ বিবৃতি দেয়
কি ভাবে বানাতে হবে ছাদের নার্সারী।
অনেকে ছায়া হয়ে গর্বিত
অনেকে কারন
অনেকে উগরে দেয় বিপদ
অনেকে বিপদতারণ।
এই সব বীজ পত্রের
একজনও নেই প্রকাশক
যে তোমাকে রাত্রি দিয়েছিল সেই দেখি
ধার্মিক বক।
যদি ভূমি ক্ষয়ের কথা বলি
তাহলে হেসে উঠবে জোতদার
যদি পাইনের দীর্ঘ শ্বাস নিয়ে প্রবন্ধ ফাঁদি
তারলে বাংলার স্যার ধার্য করবেন
হাঁটু ভাঁজ করা বিষন্ন বিকেল।
আমার তো বাবা নেই।
দেওয়ার থাকলেও ছবি নেই,
আমাদের ঘেন্না গুলো এত আটপৌরে যে তা দিয়ে মুদি দোকানি কাকু
দুদিন ধার ও দেবেনা।তা ছাড়া আমরা অনেক আগেই জেনে গেছি
আমাদের পোষাক কোন ধোপাই ছোঁবে না।
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..