প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
সময়ের প্রফুল্লতায় তুমি আমি সকলে
এখন সবে গাছ-শরীরে কলিতে ফুটে রয়েছে সে যে!
কি মনে হল যে,একটু নিজের দিকেও তাকাল সে,
কত নরম পাতা!তারই,শুধু তারই…
সময়ে ফুলের দাপটে পাতাগুলো চোখেই পড়বে না,
ঝরাফুলের আগুনে রং শোভা পাবে গাছের নিচে,
পাশেই রাধাচূড়া!কৃষ্ণচূড়া তা জানে?
তবে এখন প্রকৃতি যখন প্রখর রৌদ্রে পুড়ছে
তখন একটু অবসরে ছুটে যাই কৃষ্ণচূড়ার ছায়াতলে,
কৃষ্ণচূড়া!আহা কৃষ্ণচূড়া!
তোমার দীর্ঘ প্রসারিত গাছ-শরীরে ফুলের প্রাচুর্যে লাল হয়ে উঠেছে আকাশ!
কংক্রিটের ছাইরঙা এলাকাকেও রাঙিয়ে যাও তুমি,রক্তিম ভালোবাসায়।
কতজন যে এই ফুলে ফুলে হারিয়ে গিয়ে ভরিয়ে যাবে পৃথিবী!
তাই শ্রাবণী দিনশেষে কৃষ্ণচূড়ারও ইচ্ছে করে নিজের ফুলগুলো ঝরিয়ে দিতে,অকাতরে।
আশায় আলোয়
তুমি তুমি করে মেঘ রোদ্দুরের খেলায়
কাটে সারাদিন।দিনশেষে,দিগন্ত দ্রুত রং বদলায়।
পাশেই নদীটা- এপারে রয়েছে নৌকা-
তাতে বসে রয়েছি একা-
ওপারে তাকালে থেকে থেকে চোখে পড়ে
ঝাঁক বেঁধে পাখি যায় উড়ে
মুক্ত আকাশে সব বাঁধা পেরিয়ে
নানা ধরণের ডাক দিতে দিতে।
আবার আলোর প্রয়োজন জেনে
পৃথিবীর আবর্তন চলে।
বৈশাখী সন্ধ্যা ঘনিয়ে এল।
প্রতিদিনের মত একইরকমভাবে
একটি-দুটি-তিনটি করে
অজস্র তারা জ্বলছে আকাশে।
দুচোখে গাঢ় হয়ে আসে অন্ধকার।
আঁধারে জোনাকের আলো দেখতে পাব বলে
আমার এ ক্লান্ত পায়ে চলা।
এই পথ গেছে কতদূর?তার খোঁজে
ক্রমশ আমি হচ্ছি একা।ভাবছি এসবই।
কিন্তু এখনই থামতে চাইছি না…
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..