আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
বালি খুঁড়ে খুঁড়ে ডাকি। যদি চাকার অনন্তে এসে
একটা মাটির গাড়ি নড়ে ওঠে
লোহার পইঠা থেকে গান ওঠে মরচে হাওয়ায়
কবেকার মেঘের পোশাকে সাঁই
জলে জলে রাত্রি ঠেলছে
তারারা বিহ্বল। শূন্য ফুঁড়ে হাড়ের নৌকোয় নেমে যায়
বয়ার খয়াটে এই সম্ভাবনাসমেত রাত
হাওয়ায় দুলছে। আর উপর্যুপরি জং ঢেলে যায়
টিনের জিভের নিচে শিস তোলো
ভগ্ন গেরস্থালি কেঁপে কেঁপে অন্ধকারে জিহ্বা বাড়ায়
হাড়ের নৌকোয় এসে তোমার ক্ষমার কথা মনে পড়ে
আমরা কি এসেছিলাম কোথাও
হাড়ের ভেতর এত সূর্যাস্তনিবিড় দেশ
হাড়ের ভেতর এত সুদূরকালের চোরাহাওয়া
বাঁশের দু’পায়ে মৃত নক্ষত্রে অশরীরী ছায়া ফেলি
রাত ফুলে ওঠে লুপ্ত পুথির নিচে দমকা হাওয়ায়
কালো ঠিকানায় হয়তো ফিরব
নক্ষত্রভস্মে বুঁদ সমাধির প্রাচীন প্রকৃতি
আমাদের কুহু শুধু ধাতুর নির্জন।শূন্য বুনে যায়
ঘোড়ার পায়ের দাগে মৃত বিকেলের প্রান্ত নড়ে যায়
দীর্ঘ সেলাই থেকে শেষ ফোঁড়ে যেটুকু প্রবেশ
ততদূর ছায়াপথ ঘুমের অসমাপ্ত হয়ে ফুটে
সন্ধে বাজায় বসে মতিচ্ছন্নের বাঁশি হাড়ের হাওয়ায়
ফকিরের কাফতান কালো মেঘে কখনও উড়েছে
আমরা ভেবেছি হাঁস। বৃষ্টির সীমানাসূচক
ছায়া আঁকি। চোখের অতীত
স্মৃতির অনেক নিচে হাড়ের পৃষ্ঠা খুরে যায়
পাঁশুটে ছাতার নিচে লুপ্ত নগরী
পেরিয়ে যাচ্ছে আধভাঙা সেতু
কালো পাথরের দেশ। তুমি কালো অভিজ্ঞান হয়ে পড়ে
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..