দীর্ঘশ্বাস
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
ঘরের ভেতর আয়না হারিয়ে যাচ্ছে
আমরা পরস্পর মুখ দেখে নিচ্ছি
পরস্পরের চোখে
ঘুম আর না বলা কথা
বাবা কথা বলেন না
বাবা কাঁদেন না
বাবার ঘোর লাগা পা
ঠান্ডা বুড়ো আঙুল
এখনো দেখতে পাই
আমি নিজেকে দেখি
কোথাও ক্ষতচিহ্ন
কোথাও কুড়ুলের দাগ
আমার কানের ভেতর
পাখিদের ওড়াউড়ি
অস্পষ্ট কলরব
সাদা বল লাল বল
সাদা জার্সি রঙিন জার্সি
পাখিরা উড়ছে
পাখিদের ওড়াউড়ি
আর জল আসছে
আর তোয়ালে আসছে
হাটতে হাটতে
সহজপাঠের ভেতর থেকে
উঁকি দিচ্ছে
কথা না শেখা শিশুটি।।
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
প্রেমের কবিতা যা কিছু পাষাণ, মনে হয় আঁশ বটিতে কুচি-কুচি করে কাটি পালানো ঘাতক সময়…..
তর্জমা স্নানে শুচি হবার পর বেকসুর সন্ধ্যাগুলো শুধুমাত্র নিজস্ব অন্ধকারের নিচে দোলনাচেয়ারে ছড়িয়ে বসা কিছুটা…..
হয়তো একদিন অস্তিত্বে খুঁজে আত্মপরিচয় নিভৃতে অপেক্ষার প্রহরে এ মন ভালোবাসার রূপালী আলোয় রাঙা মুখ…..