শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
একটার পাশেই আর একটা
হাজার রাগেও
ঘাড়ে এসে পড়ে না একবারও
অদ্ভুত এক সমীকরণ
সামান্য তফাৎ রেখে
বলে যায় যে যার কথা
পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়েছে
এক মেঘলা ক্যানভাস
পায়ে পায়ে রেখে যাবে দাগ
সারাটা সময় জুড়ে
সব দাগ মুছে গেলে
ভাষা পাবে রঙের সংলাপ
পৃথিবীর পথ জুড়ে
দু’পায়ে দাঁড়াবে ইতিহাস।
হাঁটতে হাঁটতে দেখি
আমার সামনে একটা নতুন সম্পর্ক
নিজেকে ছড়িয়ে ছড়িয়ে দিচ্ছে
পিছনে আমার মা
রান্নাঘরে ভীষণ ব্যস্ত
খুন্তি নাড়তে নাড়তে
আমাকে রাস্তা এগিয়ে দিচ্ছে
দুয়ারে পুঁথি লিখতে লিখতে বাবা
চোখের ঈশারায় রাস্তা বলে দিচ্ছে
আমার পা টলতে দেখে
দিদি ঠোঙায় কাই দিতে দিতে
চোখ বড় বড় করে
আমার মনে হয়
মা, বাবা, দিদিতে কিছুটা মন রাখলেই
নতুন সম্পর্কটাকে টিকিয়ে রাখতে পারব।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..