প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মূর্তি এবং ছায়া – বিশ্বাসের প্রাচীন সহদোর ,
মানুষের ভেতর এই সব আজগুবি বিশ্বাস আছে
মনে আছে, আমার এক হাতে আগুণের ছুরি
প্রাচীন কাবা’র ভেতর ঢুকে পরাস্ত করেছিলাম কাল্পনিক ঈশ্বরকে-
ছুরির আঘাতে মূর্তিরা ঈশ্বরের দাবী থেকে পালাতে লাগলে
কেউ কেউ লুটিয়ে পড়লো মেঝেতে
বিধবা হলো ছায়াবাদ ও মূর্তিবাদের অপব্যাখা-
অতঃপর কাল্পনিক ঈশ্বর নাক সিটকাতে লাগলেন
এর বহু বছর পরে ,
আমার গুরুজি উপদেশ দিলেছিলেন এই বলে যে
“একদিন মানুষ ঈশ্বরকে নিজের ভেতর দেখবে
এবং ভেবে নেবে নিজেকেই আরশিনগর”
দীর্ঘ বিরতির পর এই দেখলাম-
তোমার বয়সের ছাপ এসে গেছে-
চোখের নিচে সমস্ত চিন্তার কালো কালো বোধ,
আসলে কতোটা ভালো আছো তুমি?
মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে আমার গভীরতা,
তোমার এই বেঁচে থাকা দেখে-
ডুডল এভাবেই আবির্ভূত হয় বিশেষ বিশেষ মহুর্তে
গুগলের কপালে অদ্ভূদ সুন্দর টিকলীকাটা ছবি তার।
একটা গভীরতা ছুঁয়েই দুঃখসমূহ বুদবুদ করে-
এই বুদবুদের নিকটে একদিন প্রশ্ন করেছিলাম
আর কতো তাপিত হয়ে ভাতের নির্যাস মুখস্থ্য করবি ?
গন্ডমূর্খের মতো দাউ দাউ সেজে বিচক্ষণ উপলব্ধিকে সেঁক দিবি কতো ?
আমার এই প্রশ্নের উত্তর ভাতের ফোঁড়সমূহ দিতে পারেনি –
তবে উনুনে চসা তহমিনা খাতুন উত্তর দিয়েছিলেন
“পাখিরা যেমন বনে সুন্দর – কষ্টেরা বুদবুদে”
ঢুকে যাচ্ছি শীতের খামে,সাথে কিছু কুয়াশাপথ-
নির্জনতার বাঁকে কিছু অন্ধকার ঘাপটি মেরে আছে জেনেও আমি ছুটছি সিধে পথে-
কিছু কম্পমান দাঁড়কাক উঁকি দিচ্ছে আকাশে
বাঁধাকপির খোপে পড়ে আছে সরল কুয়াশা-
মৌনতাকে ছিঁড়ে আঁকড়ে ধরে আছে হিমবাতাস ;
আমি তবুও হাঁটছি কুয়াশার চাতাল চিড়ে,কর্মযজ্ঞে
কম্পমান দাঁড়কাক আর আমি উঁকি দিচ্ছি আকাশে
হীম ছেঁকে ছেঁকে চুইয়ে নামছে বরফের সাম্পান
২.৬ সেলসিয়াস তাপে কুঁকড়ানো বৃদ্ধটিকে দেখছে চেয়ে চেয়ে মানবতাহীন এই আকাশ
এই একঘেঁয়েমি বিরুদ্ধাচার কেনো? সহনশীল হলে ক্ষতি কি হে দাপুটে আকাশ ?
একটু নিরোপেক্ষ হতে শেখো-
জট বাঁধিয়েদের দেখতে খারাপ লাগে
কিন্তু ওদের জটের ভেতর যাদু বুনন আছে;
পরাবাস্তব আছে এবং যোজন দূরের কাল্পনিক শহর আছে
ওদের জট খুললে হীরের ঝলক পাওয়া যায়
নাভীর নীচে লম্বাটে খেকশিয়ালের মোচও
বৃত্তান্তের ভেতর যেতে ভয়ানক নিষেধ, ওরা বলে-
শত শত গোপন কপাট খুলে বেরোয় যদি?
তাই প্রসঙ্গ থেকে বেরিয়ে আসি- ফল ফুলের গল্প বলি
এসো প্রকৃতি চেনার গল্প বলি – প্রকৃতি চিনলে মানুষ চেনা যায়
সবুজ চিনলে মানুষের অন্তর চেনা যায়
এবার জট বাঁধিয়েদের না চেনার ভান করি চলো-
জায়নাজ গুছানোর শব্দেরা ধপাস করে মেঝেতে পড়ে গেলো ;
ভয়ানক মাছিরা মেঝে থেকে চেটেপুটে
খাচ্ছে নামাজের নিগুঢ় বাতাসা।
জড়াগ্রস্থ ভূমিকা নিয়ে উড়ে যাচ্ছে মাছি –
ঈশ্বরের অপরিচিত আঙুলে ধাক্কা খায় মাছিদের মিছিল
বস্তুতঃ আমরাই কেতাদুরস্থ বেনামাজি মাছি- জীবনভর উড়ছি- পালাচ্ছি
ভয়ে কাঁপছি ঈশ্বরের ভয়ে ।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..