শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বিস্তারিত হওয়ার বাসনায় ছেড়ে এসেছি নিজস্ব মাটি।
জল, আকাশের সীমানাও লঙ্ঘন করেছি। বারম্বার ক্ষতবিক্ষত করেছি
কোমল পাপড়ি গুলি। কঠিন ও কঠোর করে ফেলার পর যখন চূড়ায় পৌঁছনোর গর্ব, ঝড় চিনিয়ে দিল মাটি। কোমল মাটিতেই ভেঙে গেল সমস্ত বর্ম ।
তালপাতার ভেঁপু বাজাতে বাজাতে যে বালক
তিরপূর্ণীর মাঠ পেরিয়ে যায়। যে বালিকা রাঙাপুতুলের বিয়ে দেয়
তারা প্রাচীন বাংলার মাটির ঘরে ঘুমিয়ে আছে। তাদের জাগাতে গিয়ে আমি হারিয়ে ফেলেছি পথের রেখা।
ক্রমশ কী হয়গ্রীব হয়ে যাচ্ছি!
সন্দেহ হয়, লোকের কৌতূহল ভরা দৃষ্টির ফিতা দিয়ে মাপা হয় আমার ছাতি। পাতালে যাইনি, তবে প্রত্যহ অগ্নি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যাওয়া এবং আসা।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..