প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
শান্ত লেবু তলায় বসে রাগীবুড়োলাঠি উচিয়ে পাহারা দেয়। চোরেরা তবু ফাকফোকর গলে লেবু তুলে চম্পট দেয়।আমাদের মতো যাদের সাহস কম তারা লোভে চকচকে চোখ নিয়ে লেবু গাছের চারপাশে ঘুরঘুর করি। এভাবেই গাছের লেবু উজাড় হয়, বয়স বাড়ে, লাঠি উচানো বুড়োর বদলে অন্য কেউ লেবুর মালিক হয়। পৃথিবীর সমস্ত লেবু গাছ ক্ষমতাবান ও চতুরদের দখলেই চিরকাল থাকে!
এই যে পথে পথে ঘুরি
গাছের মতো রোদ নিচ্ছি, বৃষ্টি নিচ্ছি
তা বলে ভেবোনা আমি সংসারের কেউ না। বরং সংসারকে বুুুঝতেই সংসারের বাইরে এসেছি। প্রয়োজনের আমির মুখোমুখি হয়েছে অপ্রয়োজনের আমি গাছের তলায়, নদীর কিনারায়।
অবশেষে জন্মের ভিটাতে ফিরি। পথে পথে অনেক ঘুরেছি, এবার শাল-মহুয়ার কাছে যাই, ধানের শিসে হাত রাখি, লাফিয়ে পড়ি দিঘির জলে। যে বালক ঘুমিয়ে পড়েছিল তাকে জাগাই, তার মুখোমুখি হই, সারা রাত গল্প করি।
একটা কথাকেই, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে পাঁঁচজনের কাছে পাঁচ রকম ভাবে উপস্থাপন করি। নতুন সাজে, পোশাকে,কতটা অন্য রকম করতে পারি
আটপৌরে আমাকে সে প্রশ্ন করোনা বরং এই খেলা দেখে যাও,পুরো জীবনটাই একটা খেলা, একটা সার্কাস।
শালিক আমাদের পরিবারের অশান্তির কারণ, কেননা আমি যে শালিকটি পুশেছি সে খঞ্জ ও নির্বোধ ফলতঃ তার কোনো সঙ্গী জোটেনি আর একক শালিক মাত্রই বিরক্তি ও ক্রোধ উৎপাদনকারী।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..