প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
আমায় সবাই বাঙালি বলেই ডাকে,
বাঙালি শব্দে মনটা আমার
আনন্দে ভরে থাকে।
বাংলা গাঁয়ের বকুল ছায়ায়,
ভেজা রোদের ভাঁজে ভাঁজে,
ইচ্ছে আমার লাফিয়ে বেড়ায়,
নুপুর বাজে হৃদয় মাঝে।
পাখ পাখালির শব্দ- সকাল,
সোনালি সূর্য সোহাগ করে,
শান্ত নদীর স্নিগ্ধ পাড়ে,
গাঁয়ের বাউল গলা সাধে।
বাঙালি মেয়ের দেহের পরশ
বাংলা মাটির ঘ্রাণে,
শিহরণ জাগে স্নায়ুতে রক্তে
হৃদয়ে মনে প্রাণে।
দেব মন্দিরে সন্ধ্যারতি
সঙ্খ বাজে ঘরে ঘরে,
সন্ধ্যামনি মায়ের আঁচল
পেতে রাখেন সবার তরে।
এই বাংলার গাঁয়ে গাঁয়ে,
পথের পাশেই আমার বাসা,
এই বাংলার বাঙালি কণ্ঠে,
আমার খুশির বাংলা ভাষা।
অমরত্মের অহংকার
আমাকে আলিঙ্গন করে,
আমি অসীম খুঁজি,
খুঁজতে খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত হই।
নিয়ম তান্ত্রিক জীবন থেকে…
একক তন্ত্রের আস্ফালন,
ইচ্ছা আর মস্তিষ্কের লড়াই,
অহরহ অব্যাহত।
গতির তরঙ্গে অনাবিল সন্তরণ,
আমাকে ব্যাস্ত করে।
অন্তিমে শুন্য ফল,
ঈশ্বরের দরজায় টোকা দি,
ঈর্ষা -আস্ফালন -অহংকার
দুনিয়ার সব লেন দেন শেষ।
নিদ্রা তন্দ্রা ক্লান্তি অবসন্নতা
আমি হই আমাতে বিলীন।
পাহাড়ী নদী গাইছে প্রেমের গান,
পাথরে মাটিতে জাগছে নতুন প্রাণ।
দুকূল বেয়ে শ্বেত ফেনায়িত সুখ,
যেদিকে তাকাই তোমারই হাসি মুখ।
চঞ্চল মন গেয়ে ওঠে তালে তালে,
প্রভাত সূর্য হাসছে সোনা সকলে।
বনস্পতির পাতায় পাতায় হাসি,
তোমায় পেলেই অন্তরে আসে খুশি।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..