প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পানিতে, মেঘের অবয়ব দেখলেই
বুঝতে পারি, বৃষ্টিরা মেঘের গুমটিঘরে
পানির ঘূর্ণিতে নামবে জলমগ্ন বর্ষা
দূরের আকাশে পাশাপাশি ছায়া পাহাড়ের
ছায়া নয়, হেমন্তের বিরতিকালীন অপেক্ষা
ট্রেন ছাড়লে দৃশ্য লুকাবে সূর্যাস্তের স্তুপে
বনবাদাড়— প্রকৃতির ঘন ঘোর অন্ধকারে
অন্ধকার নয়, লম্পট চাঁদ বিঁধে গেছে গাছে
বাবুইয়ের বাসা খুলবে এবার সমস্যা জট
গ্রামশূন্য, যাওয়া-আসা নেই মানুষের
মানুষ কোথায়, কাকতাড়ুয়া ধানক্ষেতে
পশু-পাখিরা মানুষের মতো জোট পাকাবে
তোমাদের বাসা সঙ্গীতপ্রিয়, আমাদের বাসা নিঃসঙ্গ
নকল অালোতে মিশে যাও তাই তোমাদের কত রঙ্গ
উজালা অাঁধারে আমাদের বাসা রাতভর ডানা ঝাপটায়
জারজ সংসারে লুম্পেন কাম তোমাদের ঘর সামলায়
উদাসীন বলে মুমূর্ষু কোটরে আমাদের ঘর কাঁপছে
সহজ আনন্দে হত্যাদৃশ্যে তোমাদের ঘর জাগছে
ঝুলকালিমাখা অপরূপ রূপে আমাদের মিথ সংসার
তোমাদের ঘরে পলাতক বোন, বুকে কষ্টের ভার
অামাদের ঘরে দেবতা আসে না, দেবতা কোথায় যায়?
তোমাদের ঘরে লাল নীল রং দেবতা পৌরুষ ছড়ায়
পাথরে খচিত অসীম আহ্লাদ তোমাদের দামী কামরায়
আমাদের খুঁটি নড়বড়ে তবু অটুট,স্থিত ভালোবাসায়
লোকটাকে ‘ভালোমানুষ’ বলে ছেড়ে দিও না
নরোম মাটিতে ওর মতোই দু’পেয়ে শ্বাপদ
‘নিরীহ, নিরীহ’ মুখে ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রকাশ্যে!
ওর চেহারার অসহায়ত্বে একেবারে গলে যেও না
কেননা ধূর্ত চোখে অনিবার্য ধ্বংস-ছায়া এঁকে
সংসারের সবাইকে সে পেঁচিয়ে নিচ্ছে সুতায়
ভরদুপুরে নিরীহ লোকটার কামার্ত হাতে
লাটাই এবং সুতায়…ভালোবাসার স্তুতিতে
ভূপাতিত, তলিয়ে যাচ্ছে দোদুল্যমান কিশোরী
লোকটাকে ‘সরল-বোকা’ বলে স্বস্তি পেয়ো না
ওর মতো দুঃশ্চরিত্র, দু’পেয়ে দাঁতাল শুয়োর
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..