দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
জনৈক রবি মোবাইল অপারেটর গ্রাহক রবি কাস্টমার কেয়ারে ফোন দিচ্ছে।
পনেরো মিনিট পর অপরপ্রান্ত থেকে শোনা গেলো
– হ্যালো রবি কাস্টমার কেয়ার থেকে হবি বলছি। স্যার, কিভাবে সাহায্য করতে পারি?
: আইন্নেগর বন্ধ সিম চালু করলে নাকি ফেসবুক ফিরি দেইন?
-স্যার ফেসবুক না ঠিক, বন্ধ সিম চালু করলে এক গিগা ডাটা ফ্রী দিচ্ছি।
: এক আডি ডেংগা ফিরি? অই বেডা, ডেংগা দিয়া আমি কি করাম?
-সরি স্যার ডেংগা না ডাটা। এটা দিয়ে ইন্টারনেটের যাবতীয় কাজ করতে পারবেন।
: ফেসবুক চালাইবার পারতাম নাহি হেইডা কইন?
– জি স্যার পারবেন।
: এইডা আগে কইতাইন না। আইন্নে মিয়া কামের কতা ছাইড়্যা হুদাই ব্যার ব্যার করুইন।
-সরি স্যার,আপনাকে আর কোন ভাবে সাহায্য করতে পারি?
: আইন্নের লগে তো আসল কতাডাই কওন হয়নাই। হুনেন মিয়া, যহন তহন আপনা আপনিই কি সব চালু হয়্যা যায়, ম্যাসেজ আহে আর ট্যাহা কাইট্টা লইয়া যায়গা! চিটারি পাইছোইননি?
– সরি স্যার, আমি সমস্ত VAS বন্ধ করে দিচ্ছি। টাকা কাটবে না আর।
: আর হুনেন, দিন রাইত হাজারডা ম্যাসেজ আহে! কল কইরাও কি সব কয়! হালার ঘরের হালা, ম্যাসেজ আর কল কইরা যহন তহন বিরক্ত করেন কিল্লাই? হাজারডা ম্যাসেজের লগে ভুল কইরাওতো কুনুদিন দশডা ট্যাহার ফ্লেক্সিও দেননা!
– সরি স্যার।
: আর হুনেন, ফিরি ফেসবুক পাইছি হগলে নেট কানেকশন দিলে বেক ট্যাহা কাইট্টা লইগা!
-আপনার সমস্যাটার জন্যে আমরা দুঃখিত। স্যার, আমরা দেখতে পাচ্ছি আপনি বন্ধ সীম অফারের আওতাভুক্ত আছেন। এর জন্যে ১গিগাবাইট ডাটা পেয়েছেন।
– তো টিহা কাডে কিল্যাই ?
: দিনে দুইটার পরে ইন্টারনেট ব্যবহার করেছেন যার জন্যে চার্জ কেটে রাখা হয়েছে। বুঝেছেন?
: কিচ্ছু বুজ্জি না বাও মত কইন।
-স্যার আমাদের অফারের কিছু শর্ত আছে, আপনি রাত দুইটা থেকে দুপুর বারোটা (2 am-11:59am) পর্যন্ত ইন্টারনেট উপভোগ করতে পারবেন।
: এইতা অফার কাগর লাইজ্ঞা দিছোস?আমগর লাইজ্ঞা নাকি আমিরিকার ফেসিডেন্টের লাইজ্ঞা?
-স্যার আপনাদের জন্যে। কেন স্যার?
: হালারগরে হালা,রাইত দুইড্ডা সুমু না, হজাগ থাকতাম তগর ফয়েন্নী মার্কা অফার লাইজ্ঞা? ২৪ ঘন্টার মইধ্যে যহন ইচ্ছা তহন চালামু। হালার গরের হালা এতো রাইতে বালা মাইনষের পুতাইন হজাক থাকেনি? তরাই দেশের মাইনষেরে খারাপ বানাইতাছোস, তগরে সামনে পাইলে চরায়া মুতায়া দেহানি দরকার।
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..