দৌড়
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
তূষের আগুন। তার ওপর রসাত্মক কাহিনি। অনেকটা যেন রেতঃস্খলনের মতো। তিল থেকে তাল তো হতেই পারে। আবার তাল থেকে ফুলুরি,বড়া,পিঠে ইত্যাদি এবং প্রভৃতি। খুব যত্ন করে স্কচ গেলার মতো।মাঝে মাঝে চাটের টুকটাক।
পাড়ার রাস্তাটা মোচড় খেয়ে বড়ো রাস্তায় যেখানে মিশেছে সেইখানে কোন স্ট্রিটলাইট নেই।পেট্রল পাম্প পর্যন্ত প্রায় একশ গজ রাস্তার এপাশ ওপাশ জনহীন। বয়ে যাওয়া রাস্তার একপাশে অনাথ আশ্রমের উঁচু পাঁচিল। ভেতরের গাছের দঙ্গল আকাশচুম্বি। অবশ্য এর মধ্যে অতি উৎসাহী কতিপয় গাছ রাস্তায় মাথা ঝুঁকিয়েছে অহেতুক। কারণ অন্ধকারাচ্ছন্ন-মোহময়-সন্ধ্যাত্তীর্ণ সময়ে অত্যাচারিত হতে থাকা যুবতীটির দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে পারলো না কেন!
লকডাউনে এমনিতেই রাস্তা ঘাট ফাঁকা। তাও সন্ধ্যা পার হওয়া সময়। বিকেলের পর পেট্রলপাম্পও বন্ধ।তাই ডাক্তারি পড়া ছাত্রীটির চলাচলের সময় টার্গেট করা। চিৎকার করে উঠেছিল মেয়েটি। কিন্তু কামোন্মত্ত পুরুষ হস্তিবলশালী।পাশেই স্টার্টে রাখা বাইকটি। ভুল তো দুর্বৃত্তদের হয়।
নির্জনতায় মেয়েটির আর্তি পৌঁছে গেল কোন সহৃদয় মানুষের কাছে। পরমুহূর্তেই সেই পরিত্রাতার আবির্ভাব। তাড়না, বিতাড়ন, অবশেষে বাইকে পলায়ন। মেয়েটির পর্যুদস্ততার সামাল দিয়ে সেই সহৃদয় তাকে নিয়ে গেলেন লজের সামনে। চেয়ারে বসিয়ে তার শুশ্রূষা, পুলিশ ডাকা বয়ান নথিবদ্ধ করতে করাতে অনেকটা সময়। সাহায্যকারী সহৃদয় মানুষটি লজের মালিক। লোকটিকে চিনতে পারবেন কিনা পুলিশের প্রশ্নে দিশেহারা মেয়েটি জানায় মাস্ক পরিহিত মুখ তার দেখা সম্ভব হয়নি। তবে একটা ক্লু দিতে পারে সে। বাইকের চারটে নম্বর।
কদিন পরে চিরুনি তল্লাশি চালিয়ে ধরা পড়ে সেই দুর্বৃত্ত। পরদিন ভোর থেকেই সেই মুখরোচক খবর মুচমুচে হয়ে ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। মেয়েটির বয়স, স্বভাব চরিত্র নিয়ে শুরু হয় আলোচনা। আলোচনায় তুফান ওঠে তার রূপ নিয়ে। কতটা ডবকা সে। এছাড়া অন্যান্য আদি রসাত্মক ক্লেদ নামতে থাকে সমাজের নালা দিয়ে। তাতে যোগদান থাকে যুবক থেকে প্রৌঢ়,যুবতী থেকে প্রৌঢ়া। সেইসব আলোচনা চলতেই থাকে এবং থাকবেও।
অতীত থেকে বর্তমান কালের চলমান সভ্যতার এহেন ঘটনা রসময়ই তো! আলোচনা চলে। এবং চলবেও। অবশ্যই সোস্যাল ডিসট্যান্সিং মেনে।
একবার এক দৌড় প্রতিযোগিতায় কেনিয়ার হয়ে দৌড়চ্ছিলেন আবেল মুতাই। খুবই ভালো দৌড়াচ্ছিলেন তিনি। সবাইকে পেছনে…..
সকালে উঠে মায়ের মমতামাখা মুড়ি ও লিকার চা খেতাম। তারপর দাদু বলতেন, এবার পড়তে বোস।…..
রোজকার সূর্য ওঠার মত বেলি ভোরে উঠে দরজায় সামনে জল দেয়,ঝাঁট দেয়, ফুল তোলে। তারপর…..
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত কর্পোরেট অফিসের চাকরির ইন্টারভিউয়ে জটিল একটি প্রশ্ন করা হলো। প্রশ্নটি হচ্ছে –…..