প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কোথাও যাওয়ার প্রয়োজন হলে আমি তার কাছে যাই
আদতে যেতে রিক্সা ভাড়া লাগেনা
খরচপাতি বলতে চোখ
ঝিমিয়ে মেনে নিতে হয় কপট স্মৃতি,
কবাট খুলতে হয় দীর্ঘ দীঘির
কেপে উঠে একবাটি যেন পয়ার জল;
কিছু ক্লান্তি নেমে আসে আমার
দক্ষিনের ভাবনায় জেগে যায়
গোলপাতার ফিসফিস
উত্তরে প্রাণ গলিয়ে আসে অতীতের দমকা
কখনও হাসি কখনও কাঁদি-
কাঁদি অসংখ্যবার মূলত আমি
একবার হাসির প্রত্যাশায়।
আমি কোথাও যেতে ইচ্ছে করলে তার কাছে যাই
ভর রাত-দুপূরে ভর করি তার রাজ্যে
আমার তার কাছেই যেতে ইচ্ছে করে
কেন ইচ্ছে করে! কেন যাই!
আমাকে ভালোবাসতে গিয়ে আমি তাকেই পেয়েছি
তাকে হারিয়ে আমি আমাকেই হারিয়েছি।
স্নানঘরে একটা তুমি রেখে দেই
জল গড়িয়ে ঘটির মতো
বাষ্প উষ্ণ সমস্ত ব্যস্ত রয়;
পবিত্র বলেই স্নানঘর
জল আর জলের এমন মোহ
হিজলী কারবার;
পবিত্র এত যেন মাটি
বপনকারী একটা তুমি
জলজ কামজ তুমি
আমার স্নানঘর একটা তুমি
গোপন তুমি
রাত যেন তুমি অশ্লেষায়
আপন অথচ দীর্ঘতর কেমন!
স্নানঘরে যাই নাইওরও
ওখানে আকাশ আঁকিূ
বৃষ্টি নামাই ভিঁজি তোমাতে
এত আপন এত জটিল জল
ধোঁয়াতে মতো স্নান করি
ধূপের মতো বুলাই চুলে
গন্ধে রন্ধ্রে তুমি
আদতে আমিই তুমি
আমরাই তুমি।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..