প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কতদিন দেখিনি আমরা নিজেদের খুড়ে
একই আকাশের জমাট মেঘের তলায়
বেঁচে থাকা আলোকবর্ষ দূরত্বে –
কতদিন আমরা যাইনি কোথাও
হারানো মুদ্রার মতো দামী স্বপ্ন দেখতে
টুইটুম্বুর আষাঢ়ের রাতে,
এখানে বর্ষার শেষে নেমে আসে মায়াবী জল
অবোধ অন্ধকার শুষে নেয় গাঢ় চায়ের ঘ্রাণ
গোলাপি জিভ পিষে মারে সিগারেটের ধোঁয়া –
দেখা হয়ে যায় আমাদের
মৌন বসন্তের আগে নেমে আসা মানবিক বর্ষায়
দেখারা বরং আরও অদেখা হয়ে রয়।
আচমকা বৃষ্টির খবর হলে
জানিও
খরদৃষ্ট ভূমির বরপুত্র এমন তৃষ্ণায়
ধুঁকছে বহুদিন;
বৃষ্টির তাগিদ হলেও জানিও
নতজানু হয়ে বিছিয়ে রাখবো
আকাশপানী চোখের ডিম
দগ্ধকরা পিঠের পাতা
রুপায় গড়ান পায়ের মল
সিঁথানের দেবদারু তল
যেমন চায় বৃষ্টির জল-
অন্তত খবর দিও আমায়
বহুদিন এমন বৃষ্টির অপেক্ষায়।
কদমের অপেক্ষায় বর্ষা নেমে আসে
পিচঢালা চকচকে রাস্তায়-
কদম কদম ভুল করে আসে
কদমহীন প্রেমিক;
ঊনকদমী অপেক্ষায় প্রতি বর্ষায়
সুখী হয় ভিজে একা একা-
কলমিলতা ডাগর হয়
হেলেঞ্চা বনে নেচে
আহা ক’দিন কদম কদম বাঁচি ।
আষাঢ় সন্ধ্যায়
ডুবে যায় দূরের সারগাম
পলেস্তারা খসা জোড়া তবলের তালে
থেমে গেছে বৃদ্ধ কালিদাস;
প্রতি বর্ষায় আমিও ভিজি
দেয়ালের স্যাঁতস্যাঁতে পিঠে
হাতের তালুতে খসে চুনকাম
দেয়ালের ঋণ মুছে যায়
রামধনুর শঙ্কায়;
আমাদের জেনে গেছে মেঘেদের দল
ভিজায় অহরহ বেসামাল হয়ে
কোন্দলের ঘরে বর্ষার জলে
নিভে যাই এমন করে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..