প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
কিছু টিবেটঘন, কিছুটা হ্যালো বলার সময় যৌনসা
সেই যে হাস্কি বেগানামুশুর আমি সেই রঙ হয়ে যাই
নিকটাপন্ন আঁচ হাবিবি হাবিবি রাস্তাটা
যাই
আসি
বাইরে খুন হয়
আবার সাযৌন গাযৌন গেরস্থবিরল এই নিকট টিবেট
ঠান্ডা
আর মাথা ঠান্ডা রেখে খুনের মধ্যে রাস্তাটা কি নির্জন রাস্তাটা
জলের কান্ত নেয়া হর্নে শোয়ানো রাস্তাটা
আসি
যাই
আরেকটা খুন হয়, ভেতরে
এত স্বাভাবিক এসব
আমি রুমালটা বের করি, খুক খুক করি, কি যেন ঢেকে
গানে সুদূর বাজছে
কুঁচ পড়ার শব্দে আঙরাণো মিষ্টি সমবেদনা
স্তেপ থেকে স্তেপান্তরে এইতো হল শুরু আজ
গানে কাজলা আরশি
পান’কে তোলা চমনবাহারে কি ভাবে যেন রাত
এই ফাজিলের কতটা আর শিস
জিনখারাপি রঙও এসে গেল রেফের একটু ওপরে
ঠিক গান নয়,ধরো মিশন
এলো, তুমিমাত্র হয়ে জড়ালো
আমায় আমায়
চাঁদ আর কি করবে, দেখছে..
বর্ষা একটা ঋতুর নাম কেন, বলতে বলতে হেসে ফেলেছিলে
নিচে মর্ত্য-মুমফলি
তুমি এক পুনরুত্থান, টুলের ওপর দাঁড়িয়ে
প্রকাশিত অপ্রকাশিত সবই ওই নিচে
ওই টুল
ওই তুমি কিছু মেঘলা এমন যে এবার গড়িয়ে পড়বে মুচকিলচক দেদার
হরপ্পা মহেঞ্জোদাড়ো
কত সভ্য ছিল ওরা, অসভ্য ব’লতে ব’লতে আমায় কি যেন দিলে
বিদ্যুৎপ্রভ তকনিকি হাঙ্গামা, কি যেন দিলেনা..
বাসাবদলের পরে ঝাউ, অনিবার্য বাঁক, এসে গেল।মহিলাদের মেয়ে বলার ঋতু সেই কবে! ফিলামেন্ট ওই রঙের রিয়া-কি-রাগিনী জ্বালাবে। সিমে রাখা আলুলায়িত তোমার ব্রুট, তোমারই পারফিউম! একটা উতরোলে এসে মনে হল এলাম, দেখা গেল কাফেটেরিয়ায় জায়গা নেই
ঝাউ পাহাড়ে উঠলেই দেবদারু। গড়িয়ে যাওয়া খাদের নিচে জলকাবারি কেনাবেচা, চোখে ফুটছে চোখেই ফিরে যাচ্ছে ! যাকে বলি, রোদের চাল আর ছায়ার মিল
বাঁক গুনতে গুনতে আমারো কয়েকটা দিন চলে গেছে, কিছু ডাকাডাকির পাখি, আচমকা দূরিয়ে ওঠা সরোবর, আমাদেরও কি দেখা হল একই জায়গায় দু’বার, শাদাসিধে দু দু’বার..
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..