প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
আমি এক আদ্যোপান্ত ভুল মানুষ
নিয়মের মুখ দলিত কোরে — বৃক্ষ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকি
লোকে কটুকথা বলে, শাপ দ্যায়
শাপগ্রস্ত
পা
শিকড়
হয়ে
ছড়িয়ে পড়ে আরো গভীর পাপাচারে…
.
মানুষ জন্ম পাখি হবার স্বপ্ন দ্যাখা একটি প্রলাপাহত সমীকরণ যেখানে জীবন এবং স্বপ্ন একে অন্যকে ছেদ করে ; তৈরী হয় চক্রবুহ্য
.
আমি মানিনি কখনো, জানতে চাইনা পরিনতি
কেবল ভুল জন্মে নিয়মের মুখ দলিত কোরে
বৃক্ষের মতো দাঁড়িয়ে আছি অবিচল —
যেখানে তোমার চোখ এক খরস্রোতা অববাহিকা আর আমি ডুবতে উড়ছি মৃত্যুর সফেদ ডানায়।
[ প্রিয় সুবর্ণা সাহা আপুকে উৎসর্গ করা হলো ]
আমাদের পকেট রুমাল জমিয়ে রাখে শোক
রাত্রির অন্ধকার আলোকে অস্বীকার করে মূকাশ্রুতে ভাসান দ্যায় নিজ দেহ
আমরা বিশ্বাস এনেছি বিপ্লবে,
মুখোশ ভাঙার স্লোগান ছুটে যাচ্ছে
সিন্ডিকেটবাহী মেট্রোর চাকায় ; উদ্দেশ্যে — তীব্র ভাংচুরে কেঁপে উঠবে শহর, জারজ জন্মের জানোয়ার আঙুলের দল…
আমি অস্বীকার করি এই চোখ
দৃষ্টির সীমানায় তুমি অনাহূত অন্ধকার বেশে নেচে বেড়াও — আমাকে ক্ষত-বিক্ষত করো
তোমার সফেদ রূপ নাকি পাখির মতো কবিতা হয়ে যায়
আমার আঙুল আড়ষ্ট ; অন্ধকারে লিখতে পারিনা
মদ ফুরিয়ে যাওয়া গেলাসের মতো আর্তনাদ করি — “এই শুক্রবার আত্মহত্যার জন্যে উপযুক্ত নয়, যীশু! আরেক সপ্তাহ সময় দাও ”
আইন; মূলত অন্ধ একটি শব্দ, কালো কাপড় বাধা চোখে লিখে অন্ধকারে আলোর গল্প, আলোতে অন্ধকারের গল্প।দ্বি-ধারী শানে জ্ঞাত কিংবা অজ্ঞাত পাপ কাটে ন্যায়ে/অন্যায়ে।
অন্ধ চোখে হাতড়ে খুঁজে উষ্ণ ওম, প্রত্যাখানের বর্ণমালায় সজীব হয়ে ফুটে অজস্র অশ্রুজল।
আমার রক্তে সেজে উঠে — তোমার সিঁথির শোণিতাক্ত রেলপথ।
আয়ুরেখায় জ্বলজ্বলে সবচেয়ে উজ্জ্বল একটি পাপ — তুমি।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..