প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
স্মৃতি
চাঁদের আজ দুঃখ পাবার কিছু নেই !
সবুজ পৃথিবীতে আজকের এই বিকেলে
আকাশে উড়ে যায় আমাদের ভালোবাসা গুলো
পিপীলিকার ডানায় লেখে থাকে স্বপ্ন রঙ্গ
আর কিছু একা বসে থাকা পৃথিবীর মানুষ
তাকিয়ে দেখে হাওয়া ভেসে বেড়ায়
বেদনার ডানায় ।
সন্ধ্যায় সব প্রাণী ঘরে ফিরে
পৃথিবীতে বেড়িয়ে আসে রূপকথা
আর পৌরাণিক সব প্রাণ
তখনো আমাদের সেই স্বপ্ন ও বেদনা
আকাশে উড়ে উড়ে ভেসে যায়
এদিক ওদিক ।
আমরা দুঃখ নিয়ে একা একা
পরিতাপ ও আপসোসে বাড়ি ফিরি
জেগে থাকি আমাদের কান্নার পর
অথবা ঘুমিয়ে যাই বুক ভরা ব্যথা নিয়ে,
তখন জ্যোৎস্না মাথা নীরব রাতে
গলিত শুভ্র আলোর ভেলায়
ভেসে ভেসে পৃথিবী দেখে চাঁদ,
নীরর শান্ত চাঁদ আলো ছড়ায়
পৃথিবীর উপর,
সেই আলোতে রূপ থাকে, ছায়া থাকে,
থাকে আমাদের ভালোবাসা ও প্রেম
চাঁদের আলো আর রূপে আরও থাকে
হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো আমাদের সেই দুঃখ গুলো ।
স্মৃতি ২
ঘুঘুর ডানায় সন্ধ্যা নেমে আসে
বৃক্ষের আড়ালে নিভে যায় রবি
ঠিক তখনো আমি তোমায় মনে করি
যেন আকাশের শেষ নীলটুকু
গোধূলির শেষ বেলা টুক,
নিভে যাওয়া আকাশের শেষ আলো টুকুতে
তোমার স্মৃতি ও তুমি মিশে আছ ।
আমি কখনো কোন দিন
তোমাকে ছাড়া ভাবিনি পৃথিবী ,
ভাবিনি কি করে একটি রুদ্র রাঙ্গা দুপুর হবে আমার
কি করে ব্যস্ততম একটি সকালে ঘুম ভাগবে
কেমন করে আসবে দিনের পর দীর্ঘ নীরবতার রাত
তোমাকে ছাড়া ।
আমি জেনেছিলাম রাতের মাঝে তোমার চোখে চোখ রেখে
তোমার মুখের দিকে তাকিয়ে কাটাবো আমার জীবন ।
সেই জীবন আমার আজ সন্ধ্যা ও রাতের আঁধারে
অশ্রুজলে মিশে গেছে,
হারিয়ে গেছে জীবনের সব আশা ।
স্মৃতি ৩
রজনীর ভেতর রাত্রি জেগে থাকে ।
রাত্রির যুগসন্ধি শরীরী তুমি এসে যাও,
শয্যা গাতা আছে আমার, শয্যা শায়িনী
শুভ্র শোকোচ্ছ্বাস দিন গুলোর চিহ্ন হয়ে তুমি
রজনীর আকাশে আজ ভেসে বেড়াও
বেদনা ও সুখে ।
জানি আমার অস্তিত্বশূন্য আবেদন গুলো
প্রত্যাক্ষ্যাত হয়ে জীবনের ফাঁকা ফাঁকা জায়গা
পূর্ণ করে শূন্য দৃষ্টি আর উদাস চাউনিতে
আকাশরূপ পথে তাকিয়ে থাকে একা একা ।
সাঁঝের বেলায় সবার্গ্রে উদিত তারায় তুমি
সন্ধ্যাবেলায় জ্বলিত দীপে তুমি
রাতের পশলা বৃষ্টিতে তুমি মৃত্তিকায় উর্বর হও
অতঃপর
একদিন আমার মাটির ঘরের বারান্দায়
সামুদ্রিক জাহাজ এসে দাঁড়ায়,
এ যেন এক সমুদ্রের বালুকাবিস্তৃত তীরভূমি হয়
অচেনা অজানা সব লোকসকল অন্ধকারময় রাতে
আমার আঁধার ঘরে বাতি জেলে
খোলা দরজা পারি দিয়ে আমার নিকটে আসে
আমি তখন আঁখিজলে আমার অভিশপ্ত জীবনের
সমাধির কথা ভাবি, সমাধি শায়িত হয়ে ভাবি
সূর্যের শেষ ম্লান আলোকচ্ছটায় কি হবে আমার ?
আমি আরো ভাবি, যদি আমার সমাধি ভঙ্গ হয়ে যায়
তখন আমি সহায় শূন্য সারাদিন ও সারা রাত
কেঁদে যাবো একা একা, তখন সহজেই ভীত
সম্পূর্ণ সায়ংকালীন ঈশ্বর-বন্দনার প্রাতঃকালে
সূর্য অস্তমিত হওয়ার পর রক্তিম আলোকছটায়
স্বামী হারা প্রেমিকার মত আমি সারা রাত ধরে
কেঁদে যাবো একা একা ।
আমি আরো ভাবি, সেই যেন হবে
আমার এক অন্তিম সুখের জীবন ।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..