আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
এক.
ঘুরে ঘুরে নদী ঘরে
আনত বারান্দায় সিলভার হাতে চাঁদের মাংস
যদি ছড়িয়ে যেতো রাত…
দুই.
জানালা অব্ধি জলের ঘ্রাণ
ভুলে যাও দুধের দাগ
নরম পেয়ালায় কচি অন্ধকার …
তিন.
একটা শব্দ কবিতার গালে গালিব হচ্ছে
আর গলে যাচ্ছে বন
বসন্তও …
আকর্ষণ ততোটাই যতটা চলে যাবার পর ফিরে আসা সড়ক
আমি অতীত বিছাই
ভিজে যায় তানপুরার রং
ঠোঁটে ঘর মেলছে এক টুকরো শহর ও তার জ্যামিতি
টানা ভরদুপুর
কালো ঘোড়া আলোর উষ্ণতা পেরিয়ে শব্দ হচ্ছে
জানালায় জানালায় নীল পতাকার রক্ত ……
অলীক পেরিয়ে যতদূর ব্যক্তিগত অরণ্য
পুরোটাই ম্যানুয়াল
ব্যবধান ততো ও নয় যত সুই ও সুতোর যাবতীয়
শিকারি হ্যারিকেন সেলাই করে নিচ্ছে আঁতুড়ঘর
ঘর আসলেই হুক খোলা সেফটিপিন !!!
পিয়ানোর ক্লাসে মেঘের মৌখিক আর শরীর হয় না
খয়েরি আগুনের চূর্ণ উঠোন পেরিয়ে ঢেউ
স্যাচুরেশন!
জল নুয়ে গেলে আকাশে যত গঙ্গা তারও বেশি সারস ওড়ে ওড়ে শ্যাম্পেন
যুদ্ধ আঁকছে আলাহিয়া বিলাবল
যেটুক বিলাবল সেটুকই হাম্বীর
শর্ট …
নড়ে ওঠা শব্দের তাপে চুড়ির টুংটাং ,
পানীয় হতে হতে রাই
নষ্ট ঘুম বিছানার আমিষ জড়িয়ে দৃশ্য
ঘরের হাফ টার্ন!
আলো ওড়াই আর ঘুরে যায় যা কিছু–
টিপের শীতে বড় হতে থাকা রাতের মার্জিন …
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..