প্রেমিক
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
আমার কবিতায় আবার ফিরে আসছে
. হাসপাতাল
এবার ভুমিকাবদল কর। সাঁতারু হাঁস
. হও।
তোমার মুখে কেবলই খেলে বেড়ায় মায়া
আমি ডেটলের গন্ধের পাশে তোমাকেই তো
. দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি
তোমার হেঁটে যাওয়াটাও কিন্তু ম্যাজিকের
. মতো
তোমার চুল বাদামী হচ্ছে
তুমি শেষ বিকেলে ঘোড়াদের আদর
. করছো
তোমার গমরঙের ত্বকে ঘাম জমছে
বৃষ্টিতে ভিজছে শান্ত হাসপাতাল
সিরিঞ্জ হাতে এগিয়ে আসছে মধ্যমেধার
. নার্স
কেমন থমকে যাচ্ছি তোমার শ্বাসকষ্টে এসে
কুড়োতে থাকি ভুল রাস্তায় রেখে আসা পুরোনো
. ছবি
খানিকটা সেগুনবাগান।
প্রখর গানগুলি দানা দানা বৃষ্টির মত নেমে
. আসে
তোমাকে দীর্ঘ কবিতার অংশ বলেই তো মনে
. হয়
কখনো খোঁপা বেঁধেছো ছোট
. চুলে!
অভিমানগুলি আগুনে পুড়িয়ে দিলেও
আজকাল দায়িত্ব নিয়েই কথা বলি
ভয় নেই,তোমার কণ্ঠার হাড়ে কখনোই ঠোঁট ছোঁয়াতে
. চাইবো না
তোমাকে ভালোবাসি সে তো চূড়ান্তরকমভাবে
. সত্যি
কিন্তু আমাদের ভালোবাসা বাজারচলতি কোন
. হিট সং নয়
নিজেদেরকে প্রবল পালটে দিচ্ছি আমরা
তোমার চোখে ভরসা রাখি
আমিও তোমার কাছে গুহাচিত্র
ভয়ের জঙ্গলে দাঁড়িয়েও তোমার মুখ আমাকে
. তাড়া করে
কি অসম্ভব আলো এনে দিলে
কথা দিলাম হেমন্তের অপেলবাগানের ভেতর
ঠিক একদিন তোমাকে এনে দেবো
. হাতির দাঁতের চিরুণী
ধওলাঝোরার জলে পা ডুবিয়ে আমি দেখি
. বৃষ্টিতে ভিজছো তুমি
হাতিপোতার রাস্তা থেকে ভুটান পাহাড়ের গায়ে
. ঝুলে থাকা মেঘ দেখা যায়।
লেপার্ড-এর লুকোচুরির গল্প
তোমার জন্য জমিয়ে রেখেছি
তন্ত্রমন্ত্রের ওড়নায় জড়ানো তোমার
. মুখ
লালপুল থেকে শুনি কোথাও সাইরেন
. বাজছে
পুরোনো কুয়োর পাশে তুমি এক খোলস ফেলে
. আসা সাপ
জানি আমাকে অসহ্য মনে হচ্ছে।
বিরক্তিকর দুপুরের মত মনে
. হচ্ছে
দু’হাতে মুখ ঢাকছো। আর
কোলের কাছে টেনে আনছো
. হারমোনিয়াম
মুখভরতি বসন্তের দাগ নিয়ে মাটির পুতুল নিয়ে
. আমি তোমার দিকেই যাচ্ছি
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..
স্মৃতি চাঁদের আজ দুঃখ পাবার কিছু নেই ! সবুজ পৃথিবীতে আজকের এই বিকেলে আকাশে উড়ে…..
দেবী না পরিণীতা রাতটা একা থাকে এবং নিঃসঙ্গ অন্ধকার মানে রাত; তাহলে অন্ধকার নিজেও একা…..