বেশরম
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
সঙ্গম অপেক্ষা প্রিয় হয়ে উঠে যন্ত্রণার নিকষ
কালো রঙ—মৈথুনে শিশ্নডগায় উত্থিত লাভা
প্রত্যাখ্যান কোরে, সাহসী ঘোড়া বেছে নেয়
দণ্ডিত শব্দসুখ।মূলত কবিতা—প্রিয় নারীদের
চেয়েও ঐশ্বর্যে মোড়া হিরকযোনী।
মহাসঙ্গীতে মিলন কাতর আত্মা — শব্দঘুমে
ব্যতিব্যস্ত শয্যায়। আঙুলে লেগে থাকা যৌনমদ,
গুহাচিত্রকরের শব জেগে উঠে লবনক্ষেত।
মগজে নষ্ট ঘুম — ভ্রষ্ট এক নারীর উরুর ঘাম,
পাখি পেড়িয়ে যায় বোহেমিয়ান রোদ,
অন্ধ মাকড় জলশায় রূপ বদলে ঘাতক খাদ।
সিঁড়ি ভাঙা বাতাস মায়াসাপ হয়ে জড়িয়ে
ধরে নিথুয়া পাথার — এক ঘুমন্ত সিসিফাস
উত্থিত হয়ে, জীবন বইতে চায় পাহাড় পাহাড়
দৌড়।
কবিকে শূয়র বলে গালি দিলেও, কবি মানুষ মানুষ করে চিল্লায়,
অন্ধকার পাশে এসে বসে, — চেটে দ্যায় পা ;
য্যানো জড়ো হয় ঘুম দুচোখের
বিক্ষোভে,— কবি ঘুমায়না।
কবিই সুন্দরবন
আঘাত গুলোকে বুকে রেখে, কলংকে চড়ায় সমুদ্রগামী মেট্রোরেল।
বেশরম কি কঠিন ছিলো, ডুব সাঁতারের রুদ্ধ দম তোমাকে ভুলেছি ঠিক এক বেশরম- আবার পড়েছি…..
একি অনাসৃষ্টি নিত্য পণ্য উর্ধ দাম মন তার ভালো নেই, বাজারেতে যেতে যে হবে…..
পাশের রাস্তাতে তিন জন্মের লাশ ; অনিয়মহীন এভাবেই একক অপার্থিব অশরীর ৷ উল্টোদিকে আমি…..
পাষাণের প্রেম বিকট স্তব্ধতায় সুনিপুণ সীমানা প্রাচীর তুলেছ, বেসামাল ভালোবাসার জাগতিক জায়নামাজে। প্রার্থনার গতিরোধ করো…..