প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
‘মানুষ মানুষ’ বলে আর্তচিৎকার শুনে
সামনে এগিয়ে যাই, দেখি-
একঝাঁক পায়রা উড়ে যাচ্ছে উত্তরে
আমাকে দেখেই পায়রার ঝাক উড়ে গেল উল্টো দিকে
এই ঘটনার শত সহস্র বছর পরও
আমি জানতে পারিনি সেই আর্তচিৎকারের কারণ,
পায়রাদের ওইভাবে উড়ে যাওয়ার কারণ-
যদি জানতে পারতাম
একটা কোনো ব্যবস্থা আমি করতাম
কেননা আমার হাতেই ছিল
ইস্কাপনের সাহেব বিবি গোলাম।
বাড়ির পিছে পুকুর। ঘোলা জল। লাগে ছমছম। অসময়ে বসে
থাকি। মনে রাখি। খোদার কসম। ঘাটে শজনের ডাঁটা। আম
লিচু। সুপারি শিমুল। বাঁশপাতা ঝোপঝাড়। নড়েচড়ে। করমচা
ফুল। জলের ওপর চোখ। উঁকি দেয়। চোখে চোখ ছুঁই। পৌষমাখা
সেই মুখ। মৃদু হাসি। কোথায় রে তুই!
বেহুলার কম্পিত দুই হাতে জড়িয়ে থাকে লখিন্দর
যেন লোহার বাসর নয়, এই নিবিড় রাতে
তারা কোনো এক বটমূলে বসে আছে
গল্পে বিভোর
যে গল্পের কোনো কাহিনি নেই
সবই জীবনের ছাঁচে ঘটে যাওয়া
নিছক জীবনাচার
বেহুলার দীঘল চুল মেঝেতে লুটিয়ে
নিজের অজান্তেই তখন
মনসাদেবীর ঈর্ষার সাথে একাত্ম হয়
তার চোখের ঘন পাপড়ি
দুই চোখকে ঘুম ভুলিয়ে রাখে
তার রূপ লখিন্দরকে ভুলিয়ে রাখে সব
করে তোলে হিতাহিত জ্ঞানশূন্য প্রেমিক-
বেহুলার দীঘল চুল মেঝেতে লুটিয়ে
রাতের অন্ধকারের সাথেও একাত্ম হয় নাকি!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..