আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
জেগে ওঠে ইন্দ্রিয়শাখারা, জীর্ণ হলেও বালাপোশে নরম বেড়ালের বুকের ওম
দুঃখেও ভিজি, কখনো অধিক সুখেও।
বৃষ্টি ধুয়ে দেয় কতকিছুই।
বর্ষা বিকেলের হ্যালুশিনেশন,
ছুঁড়ি গাই নদী পেরোয়
আর পলিতে রেখে যায় ক্ষুরের আলপনা।
মাড়ভাতের গন্ধ উপত্যকা পেরোয়, এক চোখা
হিমদানবের গল্প শুনতে শুনতে
ঘুমিয়ে পড়া,
মাতামহীর আঁচলের জ্যোৎস্না মিথ এখন
কত ঋণশোধ একজীবনে হয়েই ওঠে না
ছাইদান অসাড় হৃদপিণ্ড
এ দরজার বয়সও পেরিয়ে গেছে বৃদ্ধ ফেরেস্তার মতন।
সরু সরু দরজা, সবটাই কাঠের নয় কিছু কিছু ইস্পাতেরও, নিষ্কলঙ্ক কঠিন
চিবুক নামিয়ে নিলে করাতের ধার
পাতার ফসফরাস নিয়ে জ্বলে ওঠে ডাইভারশন
পালকের পোশাকে তোমাকে জটায়ু লাগে।
রাজহাঁস গুলো কস্টিউম খুলে রেখে জল ঝরাচ্ছে
তাকের উপর পুতুলের ঘরবাড়ি, ঘাড়-নাড়া বুড়ো
মাটির রথ, সঙের সিপাই
আমাদের হাত পৌছয় না
স্বপ্নে আমরা ছোটই থেকে যাই
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..