শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
জেগে ওঠে ইন্দ্রিয়শাখারা, জীর্ণ হলেও বালাপোশে নরম বেড়ালের বুকের ওম
দুঃখেও ভিজি, কখনো অধিক সুখেও।
বৃষ্টি ধুয়ে দেয় কতকিছুই।
বর্ষা বিকেলের হ্যালুশিনেশন,
ছুঁড়ি গাই নদী পেরোয়
আর পলিতে রেখে যায় ক্ষুরের আলপনা।
মাড়ভাতের গন্ধ উপত্যকা পেরোয়, এক চোখা
হিমদানবের গল্প শুনতে শুনতে
ঘুমিয়ে পড়া,
মাতামহীর আঁচলের জ্যোৎস্না মিথ এখন
কত ঋণশোধ একজীবনে হয়েই ওঠে না
ছাইদান অসাড় হৃদপিণ্ড
এ দরজার বয়সও পেরিয়ে গেছে বৃদ্ধ ফেরেস্তার মতন।
সরু সরু দরজা, সবটাই কাঠের নয় কিছু কিছু ইস্পাতেরও, নিষ্কলঙ্ক কঠিন
চিবুক নামিয়ে নিলে করাতের ধার
পাতার ফসফরাস নিয়ে জ্বলে ওঠে ডাইভারশন
পালকের পোশাকে তোমাকে জটায়ু লাগে।
রাজহাঁস গুলো কস্টিউম খুলে রেখে জল ঝরাচ্ছে
তাকের উপর পুতুলের ঘরবাড়ি, ঘাড়-নাড়া বুড়ো
মাটির রথ, সঙের সিপাই
আমাদের হাত পৌছয় না
স্বপ্নে আমরা ছোটই থেকে যাই
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..