শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
অপরাহ্নের ছোঁয়ায়
অপরাহ্নের ছোঁয়া দিতেই যেন কৃষ্ণচুড়ার আন্তর্জাতিকতা...
কিছুটা ঢেউ দিলেই ঘুম পায় নিমের হাওয়ায়
এলোমেলো চুল
হয়ে পড়ে
ঝড়ের পরবর্তী গাছগুলো …
২
একটি দুটি পরিযায়ী
হঠাৎ উড়ে গেলে
মন উদাস হয় বৈকি
ঘ্রাণ খুঁজে ফিরি
প্রিয় মানুষের
কত প্রেম কত অনুরাগ
বাসি হলেও উৎসব অনন্ত
কথা
ভালোবাসা মাখা শব্দগুলি
পাখি কেমন অবশ হয়ে আসে বারান্দায়...
গোসাঘরে বন্দি কোহিনূর কত কথা,
তুমি জানলে না তো!
২
আর সময়কে সারাংশ করতে রুদ্রাক্ষের স্তুতি
যত ছুটছি, দশাশ্বমেধের ঘোড়া
পা দুটো অবশ হয়ে আসে,ফুলে আসা নখের কোণ
শব্দ না করে বসে থাকি
কত আর অন্ধকার মেখে শুয়ে থাকি
ঠোঁটে কথাবলা ফাল্গুন
চন্দ্রবিন্দু’তেই থেমে থাকে চাঁদের কলঙ্ক
কখনও মাথায় ওঠে না
কপালেও না
যে সব কুটিরশিল্প গড়ে সেসব মোহময় চাঁদের আলো থেকেই…
যতটুকু ক্ষুদ্র আলো আসে কড়ি বর্গা ছুঁয়ে
এখনও তাই-ই যথেষ্ট
তাই দিয়েই সাজাতে থাকি
নির্বাণের সমস্ত উপকরণ
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..