আপ্লুত রজনী
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভূমি
যতটুকু ভূমি পাও, আগে তো পা রাখ
একটু দাঁড়িয়ে গেলে তারপর নাহয়
জায়গা বদলের কথা ভাবতে পার।
এরকম পরামর্শ অনেকেই দিয়েছিল,
যত্ন করে মনেও রেখেছি।
কিন্তু জায়গা বদল তো দূরের কথা
সেই থেকে খুঁজতে খুঁজতে
থিতু হয়ে দাঁড়ানোর জন্য
পায়ের মাপে ভূমিই পাইনি এখনও।
বিপ্রতীপ
নতুন জুতো পরে যেদিন প্রথম রাস্তায় বেরই
সেদিনই বৃষ্টি হয়। কোথায় মেঘ জমে থাকে কে জানে!
শর্টকাট রাস্তায় যখন তাড়াতাড়ি পৌঁছাতে চাই
তখনই আরও দেরি হয়ে যায়।
একটু আস্কারা পেলে যখন তানপুরা সুর তুলতে পারে
তখন দামাল হাওয়া এসে সব তছনছ করে দেয়।
আমিও কম যাইনা,
যখন খুব কাজের চাপ থাকে,
আড্ডায় আর আলসেমিতে সময়টা কাটিয়ে দিই।
মানিব্যাগ ফাঁকা হয়ে এলে ঝেড়েঝুড়ে যা পাই
তা দিয়ে মোড়ের দোকানে বসে নিশ্চিন্তে চা খাই।
মাঝে মাঝে রিক্ত হয়ে যেতে বেশ ভালো লাগে।
ঘনত্বের মানে না বুঝলেও কখনও একটি একটি করে
গাছের কাছে গিয়ে জানতে চাইনা
জঙ্গল কাকে বলে।
কেউ ইট ছুঁড়লে আমি যদি পাটকেল খুঁজি
আমার চারপাশে তখন অজস্র ফুল ফুটে থাকে,
আমি ফুলে হাত রাখি, ফুল তুলতে ভুলে যাই।
শূন্য মনে ঘরে ফিরি। যখন একদম তৈরি থাকিনা
তখন মায়াবী কপাট খুলে আসা কারও ছায়া দেখতে পাই।
কৈশোরের এক রাজকন্যা অভিভূত পৃথিবীতে এখনও অনন্যা অবাক জানায় অনুভবে আছি স্মৃতির মৌমাছি আমাদের মায়াবী…..
ভালো আছো, ভুলে আছো একটাই আঙুল একটাই সেতার যতোবার সুর তুলি তোমার নাম ততবার একটাই…..
প্রতীক্ষিত প্রেম চোখের চাহনিতে গভীর প্রণয় অন্তরে তৃষ্ণা সুধায়, একপলক দৃষ্টি আকুলতার নিঃশ্বাসে প্রতীক্ষার অন্তিম…..
মাঝরাতে বেড়াবার একদিন মাঝরাতে ঘুরে বেড়াবার ইচ্ছা হলো আঁধারে কপাল ঠুকে বেরিয়ে পড়লাম সটান দূরের…..