প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
ভূমি
যতটুকু ভূমি পাও, আগে তো পা রাখ
একটু দাঁড়িয়ে গেলে তারপর নাহয়
জায়গা বদলের কথা ভাবতে পার।
এরকম পরামর্শ অনেকেই দিয়েছিল,
যত্ন করে মনেও রেখেছি।
কিন্তু জায়গা বদল তো দূরের কথা
সেই থেকে খুঁজতে খুঁজতে
থিতু হয়ে দাঁড়ানোর জন্য
পায়ের মাপে ভূমিই পাইনি এখনও।
বিপ্রতীপ
নতুন জুতো পরে যেদিন প্রথম রাস্তায় বেরই
সেদিনই বৃষ্টি হয়। কোথায় মেঘ জমে থাকে কে জানে!
শর্টকাট রাস্তায় যখন তাড়াতাড়ি পৌঁছাতে চাই
তখনই আরও দেরি হয়ে যায়।
একটু আস্কারা পেলে যখন তানপুরা সুর তুলতে পারে
তখন দামাল হাওয়া এসে সব তছনছ করে দেয়।
আমিও কম যাইনা,
যখন খুব কাজের চাপ থাকে,
আড্ডায় আর আলসেমিতে সময়টা কাটিয়ে দিই।
মানিব্যাগ ফাঁকা হয়ে এলে ঝেড়েঝুড়ে যা পাই
তা দিয়ে মোড়ের দোকানে বসে নিশ্চিন্তে চা খাই।
মাঝে মাঝে রিক্ত হয়ে যেতে বেশ ভালো লাগে।
ঘনত্বের মানে না বুঝলেও কখনও একটি একটি করে
গাছের কাছে গিয়ে জানতে চাইনা
জঙ্গল কাকে বলে।
কেউ ইট ছুঁড়লে আমি যদি পাটকেল খুঁজি
আমার চারপাশে তখন অজস্র ফুল ফুটে থাকে,
আমি ফুলে হাত রাখি, ফুল তুলতে ভুলে যাই।
শূন্য মনে ঘরে ফিরি। যখন একদম তৈরি থাকিনা
তখন মায়াবী কপাট খুলে আসা কারও ছায়া দেখতে পাই।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..