শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
পক্ষীরাজের আদলে
১
ভাঙার পর যা আর জোড়া লাগে না তা-ই
ব্যক্তিগত
কেবল সান্ধ্যমুহুর্ত্তগুলো হিমেল চাওয়া,পূনর্নির্মাণ
করতে থাকে আমাকে
অপেক্ষা করি
যাপনের ভুল ত্যাগে যাতে না যায় এই সময়
২
পরবর্তীতে শুধু অধিকারবোধ
জরাজীর্ণ জানলার কাঁচ সরিয়ে
এক একটি দিন ,রেখে দিই নিজের মতন।
পক্ষীরাজের আদলে
একটা ঘুড়ি
আমি নীচে
হালকা ভীষণ
ব্যাখ্যাতীত
সুখী কেন্নো সব
অভ্রান্ত হেরার আলো ছুঁয়ে আছে
নির্ঝঞ্ঝাট রাত্রিযাপন অথবা বোহেমিয়ান জীবন
বহুভাষী পথের সমান্তরালে…
এসবে মন নেই
বুক ধড়ফড় নিয়ে অবসেস্ড থাকি কেন এত
তোমার স্মৃতিতে ,কেন এর ব্যাখ্যারা
তৈরি হয় না আজও!
মৃত্যুঞ্জয়ী
স্বৈরিণী
শৈত্যপ্রবাহে উৎস হারায় পৌষের নদী…
ভালোবাসার অশ্রুজলে গলে যায়
জমাট কঠিন বৈখরী ভাষ্য
উইয়ের প্রণয়ে
ঝুরঝুরে ক্ষয়ে যায় শেকড়ের সংসার
গুল্মের বেষ্টনীতে বাসা বাঁধে নষ্ট কীট
তারপরেও
কোন জাদুবলে বৃক্ষ ক্রম বাড়ায়,পরিধি …
দু’চোখ ঝলসে দেয় সৃষ্টিবীজ, পয়মন্ত মাটি কামড়ে
আঁকড়ে থাকে ডাগর জীবন।
যুগলবন্দী ইশারা
১
মাছের মত মিহি ঠোকর দেয় চোখ
যে চোখে যুগলবন্দী ইশারা
এসব দেখে দেখে মন শান্ত….সমুদ্রও।
২
ভুঁইফোড় অঙ্কুরোদ্গমে রাঢ় মাটি সোহাগী হচ্ছে
সংসার ও সীমাবদ্ধতার বাইরে দুপুরের চৈত্র ঝড়
জানলার পাল্লা খুলে সামান্যই বাড়িয়েছি হাত
খরশান ধূলোর বদলে পেয়েছি বর্শাফলার মত নতুন বৃষ্টি
লাগছে হাতে খুব
বলা তো যাবে না…………..
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..