দীর্ঘশ্বাস
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
বেড়াল প্রিয় মেয়েটি
বেড়ালের গন্ধে সিঁড়ি উঠে গেছি স্বর্গালোক।সেখান থেকে নেমে আসার একমাত্র রাস্তা সেই পাইনগাছ।
আমি অনেকদিন ভেবেছিলাম একটা দীর্ঘ ঊ এঁকে দেব দুপুরের গা’য়,যেভাবে টিফিন সেরে বাচ্চারা স্কুল থেকে ফেরে।
ম্যাডাম বাড়ি ফিরে দরজা খোলে।আগন্তুকদের জিগ্যেস না করেই একদিন বৃষ্টি আসে
সেই মেয়েটি তুমুল ভেজে
তার তার প্রেমিক সুখে আছে। বেচে থাকার জন্য যৌনতা ভীষণ প্রয়োজন।
বাড়ি ঘর টাকা পয়সা আর বউ।সেক্সি শাড়ির ভেতর আরেকটা নাদুস বেড়ালের যাতায়ত
কাজীর হাঁট
যেন মনে হয় কাজীর হাঁটে হারিয়ে যাই!
ডুডুয়ার ফেনিভ গন্ধ লেগে আছে আমার হাতে
মোচারু খালুদের বাড়ি থেকে হাঁটতে হাঁটতে
কতদূর নৌকা?
কতদূর পারাপারের উৎসব
অথচ তেমন মাঝি পেলাম কই!
নৌকার ফুটো দিয়ে খুচরো জল উঠছে
বাটি দিয়ে ছেকে ফেলা হচ্ছে সেই জল
ডুডুয়া পার হলেই চির কাঙ্ক্ষিত কাজীর হাঁট!
ভালো নেই ভালো নেই ধূসর সন্ধ্যা বিষণ্ন বিকেল, চারিপাশ ভালো নেই কফির কাপ পথের ধুলো…..
প্রেমের কবিতা যা কিছু পাষাণ, মনে হয় আঁশ বটিতে কুচি-কুচি করে কাটি পালানো ঘাতক সময়…..
তর্জমা স্নানে শুচি হবার পর বেকসুর সন্ধ্যাগুলো শুধুমাত্র নিজস্ব অন্ধকারের নিচে দোলনাচেয়ারে ছড়িয়ে বসা কিছুটা…..
হয়তো একদিন অস্তিত্বে খুঁজে আত্মপরিচয় নিভৃতে অপেক্ষার প্রহরে এ মন ভালোবাসার রূপালী আলোয় রাঙা মুখ…..