প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
চিল সময়
চলার পথে অলিগলি ঘুরে ঘুরে
ক্লান্ত শরীরে বিষাদ মনে
এগিয়ে চলা নিজের সাথে।
এভাবে অসংখ্য বছর কাটবে আরো,
তারই মাঝে এর খোলা বিস্তীর্ণ আকাশে
ডানা স্থির রেখে ওরাও দিনের পর দিন
অলস ভঙ্গিমায় চক্কর কেটে বেড়াবে
আর একবার করে খাবারের খোঁজে
নিচের দিকে নজর রাখবে।
দিনশেষে কোথাও নেই দ্যুতি,
ম্লান চোখে ক্লান্ত প্রাণ
পৃথিবীর বুকে ফিরবে।
আঁধার আসবে জানি,
নিঃশব্দে,
আদিগন্ত জুড়ে মাঝে মাঝে বাতাস বইবে।
বাতাস কি আনবে রাতের ফুলের সুবাস
আমার ঘরে?
নাকি তাকে ঢেকে দেবে মাঘী কুয়াশা?
কাল ঊষার ক্রীড়াচক্র দেখতে
আবারো দ্বার উন্মুক্ত হবে,
এভাবেই চলতে থাকবে।
হিমঝরা সকালের কথা
এইতো আমি দাঁড়িয়ে দেখছি
এই মাথার ওপরে
দোয়াত উল্টানো নীল নীলিমায়
তুলো মেঘের সমন্বয়
যেন জীবনকে খুঁজে খুঁজে বেড়ায়
অসীমে…
গগনতলে
বর্ষার ধারাস্নান শেষে
সবুজে সবুজে প্রতিযোগিতা চলেছে বেশ,
ঋতু পরিক্রমায় এখন শীতের রেশ।
তাই বুঝি উদীয়মান সূর্যের আলোতে
শরীর ছোঁয়া ধানের শীষও
ঝিলমিল করে
এক বুক জলীয় স্ফটিক ধরে রেখে
যে স্ফটিককণায় গাছ ফড়িং গা ভিজিয়ে
হঠাৎই ফিরে যায় পাতায়।
এবার গাছের পাতার
নুইয়ে পড়ার ফাঁকে ফাঁকে
সোনা রোদ যেন হাতছানি দিয়ে ডাকে,
পরপরই পাতাঝরার শব্দ আসে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..