প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
হিজলের ফুলে ফুলে
ছবির মেয়েটা
হেঁটে চলে যায় দূরে
বুকে লাগে নীল ঢেউ
চোখের বাহানা; মৃত বন্ধুর
নাম ধরে ডাকে কেউ
আতসবাজির রাতে
চিঠিগুলো কেউ পৌঁছে দেবে
ঠিক প্রাপকের হাতে
কিছু সহিষ্ণু হও আলো
মন থেকে মনে সঞ্চার হোক
স্মৃতির ছবি যা ভাল
পেরিয়ে যাচ্ছি মায়া—
টানের হাওয়া উঠছে প্রবল
কাঁপছে তোমার ছায়া..
নেই ক্ষোভতাপ কিছু আমাদের
রাখি সাময়িক শোক প্রস্তাব
চোখে ঘুম চাই এসো রাত্রি
আজ ভায়োলিন ঝিম ধরে থাক
উদযাপনের হল্লায়- ভিড়ে অচেনা অজানা সৈন্য। কারা ছড়িয়েছে নীল বীজ খুব ঘুমিয়ে পড়ার জন্য? বাজছে ওই বাজছে আজ সাইরেন নাকি বজ্র। রাত্রিবীণা আমাদের নেই ততটা তুমুল, তীব্র ।
দিনে আলো নেই ঝরে শুধু যায় নবীন পাতার রঙ যে। এই শহরের ভরা বর্ষায় প্রেমিকেরা চিঠি খুঁজছে। ভুলে উত্তাপ, হয়ে নির্বাক সুরা খুঁজি সুরে গাই না। দেখি না কিছুই স্বর নিভে থাকে চোখ তুলে আর চাই না। কে যে বুকে কার বুলেট মেরেছে.. কে হাসে আর শেষতক। বুকে ধরে ছুরি, সাথে চলেছে নামহীন কোন ঘাতক!
তবুও হঠাৎ স্বপ্ন দেখার ভুল রাত আসে কখনো
ভুল করে দেখি- হাতে রেখে হাত গাইছি সে গান অন্য-
চোখে ঘুম নেই বাজো রাত্রি। বাজো তুমুল ওহ ভায়োলিন।
সাময়িক শোক? ভোলো প্রস্তাব। দিন আমাদেরই আজ বইকি!
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..