প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
গেরস্থালীর কবোঞ্চ অবসর মুঠোয় পুরে
সে পৃথিবীর এক মেয়ে
একান্তে বসে বসন্তের প্রাচীন প্রেমগাথা শুনে।
মহাকাশ জুড়ে দেখে
কত ফুল ও নৈবেদ্যের বিশুদ্ধ বিসর্জন।
চুপিচুপি তোমাকে দেখে
চুপিচুপি নিজেকে সাজায় জ্যোৎস্নায় যতটা সাজাতে পারে
গোপনে, হিসেব মেলাতে থাকে
এই সব দেয়ালের হাসিমুখ প্রচারণা
এবং অন্তরালে-
কতটা অহং রেখেছে দু’জনে।
নিয়তি হা বললেই সময়ের আগে
ফাগুনমুখি কবিতা,
আম চালতার তুষ্টি ঘনকাল।
সামনে পিছনে
কুয়াশা , মেঘ , বৃষ্টি, আকাশ
সব নীল, নীল বিস্তার।
যূথচারী আমি একা হলেই কাঁদি।
কিছু প্রশ্নও অবান্তর
এই ধুলো-খেলা আঙিনা,
বৈরি বাতাস, শ্বাস-কষ্টেরা
দোলখায় অনায়াসে।
সময়ের আচ্ছাদন ছিঁড়ে ছিঁড়ে
জেনে গেছি –
নির্ধারণ হয়ে আছে অনেক আগেই,
যেমন – প্রকারন্তরে
এখানেই কেন পড়ে আছ?
যখন চেয়েছি রোদ্দুর ছুঁতে
করতলে ঢেলেছো আরও জমে যাওয়া হিম।
তত্ত্ব জ্ঞান সম্বলিত সামাজিক মন –
আজন্ম এই বদ্ধ স্নানঘরে আটকে থাকে।
তাই নির্বিকার এই চলে যাওয়া –
তাই তুচ্ছ ঝড় জল এসে ফিরে গেছে।
আমার থাকা না থাকা জুড়ে
এক পৃথিবীর দিন-রাত্রির কোলাহল।
তবুও মোহ মুগ্ধতার কাছে পৌঁছে গেছি বারে বারে,
দুর্বোধ্য নীলিমার কাছে ছুঁড়ে দিয়ে
ব্যক্তিগত অস্থিরতা।
অনিশ্চয়তা এসে মৌনতায় মিশে,
তন্দ্রাগত হই, আদুরে তন্দ্রা মুছি না দু-হাতে
সন্ধ্যামালতীর মায়া জড়িয়ে দেখি
সূর্যমুখী নত হয়ে আছে।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..