প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
জীবনতো রুদ্র বৈশাখী ঝড়
প্রলয়ের করে আয়োজন
নিভে যায় প্রদীপের ক্ষীণকায় শিখা
নিয়তই ধ্বংসের সাদর আবাহন।
জীবনতো একগুচ্ছ আষাঢ়ের মেঘ
ঘন কালো অন্ধকার
অকস্মাৎ বৃষ্টির ছোঁয়া
হাড় পোড়া রোদ-বিকেলের মৃদু হাওয়া।
জীবনতো রাশি রাশি শ্রাবণের ঢল
নয়নের জল বাঁধাহীন করে টলমল
প্লাবনে প্লাবনে কপোল বেয়ে
ধেয়ে যায় তটিনীর দল।
জীবনতো শুভ্র শরতের কাশ
মনের গহীনে গোপন বসবাস
ছেড়া ছেড়া মেঘ উড়ে উড়ে ধায়
জীবন কভু তার নাগাল নাহি পায়।
জীবনতো ডানা কাটা শঙ্খচিল
অসহায় হৃদ বেদনার নীলে মিশে
নীলিমায় ভেসে খুঁজে খুঁজে ফেরে
সীমাহীন সাগরের নীল-আকাশের নীল।।
মনের তল সাগর অতল
পায় কি কভু তৃষ্ণার জল?
উদাস দুপুর-
তালাশিয়া যায় অচিন নুপুর;
আসল রতন না করি যতন
মরীচিকা সম সুখের লাগি
আপন স্বর্গ করে ছেদন!
দাদন রাখিয়া অটুট বাঁধন
খুঁজিয়া ফেরে শখের কাঁকন,
অসীমেরে ছাড়ি সসীম যে তার
তৃষ্ণা মেটায় পঙ্কিলতায়।।
সেই দিন যারে করিয়াছ হেলা
নাহি যার হলো অমানিশা অবসান
কেন তার করো আজি সন্ধান?
ফিরিবেই যদি-
কেন সেইদিন ফিরিলেনা তবে,
কেন তবে আজ কপোল বাহিয়া
অঞ্জলী ভরে নয়নের জলে?
চিত্ত তোমার ছিল যদি চঞ্চল
কেন নাইলেনা মোর ঝর্ণার জলে
ফেলিয়া হেথা ভীরু অঞ্চল?
কেন মুদেছিলে আঁখি-
শিহরিয়া উঠি বাঁধিতে দিলেনা রাখি;
কেন তবে আজ তারে দেখিবারে চাও
আঁধার হইলে ধরণী
গোপনে গোপনে চুপি চুপি ধাও!
গাঢ় তমসায় মাঝ গাঙ্গে আজি
ভাসিছে যাহার তরণী
আঁধারের বুকে তারে দেখিতে কি পাও?
আধো কিংবা নিঘুম দীর্ঘ রাতে
আসে নাই ক্লান্তি অবসাদ মনে
এসেছিল নিঃসীম শুন্যতা
হাহাকার প্রতি ক্ষণে।
দুয়ারে দাঁড়িয়ে যারে দেখিলাম চ’লে যেতে
সে কি কোনো কালে ছিল মোর বুকে
ভেজা কপোতীর মতো
আশ্রয় নীড়ে!
সে দিন তমালের তলে বসি
যারে দিয়েছিনু সবুজের সমাহার রাশি
কি তার বুঝিল সে তা
হেলায় ফেলিল ছুড়িয়া হাসিয়া ঈষৎ হাসি।
তবু আকাশের পানে চাহি
কহিলাম ফেরাও তাহারে আজি
সোহাগে দলিয়া ফিরাইবো তাহারে
পুনরায় ধরিলাম বাজি।
নক্ষত্রের পানে চাহি ছুটিয়াছে যে বা
ভাবিতেছে এই বুঝি ধরিলাম ধরণী
কে তাহারে ফিরাইবে আজি
পূর্ণ করিতে মোর ভাঙ্গা হৃদয় তরণী!
আঁধারের দেশে করি বসবাস
ভাবিতেছি কোনদিন যদি একবার
আসে ডাক নিরুদ্দেশের তরে,
যাতনারে লয়ে চ’লে যাবো
জীবনেরে হেলা ভরে।।
তৃষিত হৃদয়ে যাতনার জল পড়ে
ফিরে যায় নক্ষত্র নিজনিজ পথে
নিশি-দিন বসে থাকা
নিরাশার রথে।
এ কোন তমস্বী অবণীর পথে
বিভেদের অভিযাত্রা;
আরম্ভ করিয়া দিবস সাড়ম্বরে
লভিলাম ঘন আঁধারের নব মাত্রা।
আজি এ অন্তর মম
অদৃষ্টরে করিয়া নমঃ
ভেসে যায় দিগন্ত ভেদিয়া
ডানা মেলা চিল সম।।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..