প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
মনের মধ্যে এক মার্জার সুন্দরী বসত করেছে।তার রং জ্যোৎস্নার মতো ।
যখন সে চোখের আলোয় ধরা দেয় কমলাকান্ত হয়ে আফিম খাই।
কিছু মৎস্য লোভী বিড়াল সুরেলা কণ্ঠের
ম্যাও দিয়ে অভিভূত করতে চায়।আর তা দেখে কমলাকান্ত চিমটি কেটে বলেন, বুঝলে ভায়া-এই মার্জার সুন্দরীরা
আছে বলেই পৃথিবীর জল হাওয়ায়
এতো মনোরম!
দেহ পুড়ল অথচ হৃদয় পুড়ল না দেখে
সাত আগুন যখন আকাশ পর্যন্ত
শিখা বিস্তার করল,তাকে বললাম
দ্যাখো এ কবির হৃদয়।একে আর
পোড়াতে যেওনা,
জলে ভাসতে দাও।ভাসতে ভাসতে আবার আমাদের কাছে ফিরে আসে যদি,আমরা হৃদয় দিয়ে প্রেমময় প্রতিমা বানাবো।
চাতুরী জানা না থাকলে
নাগালের বাইরেই থাকবে বৃক্ষসমূহের ফল এই জ্ঞানে ওড়াওড়ি শুরু হলো।আকাশ চলে গেল লোভ আর ক্ষুধার দখলে!
তখন বিধাতা পুরুষকে নারী নামের এক আশ্চর্য বৃক্ষের কাছে রাখতেই সে তার সমস্ত উড়াল ভুলে
এক গাছ তলা থেকে আর এক গাছ তলায় ছোটাছুটি শুরু করল।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..