আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
মনের মধ্যে এক মার্জার সুন্দরী বসত করেছে।তার রং জ্যোৎস্নার মতো ।
যখন সে চোখের আলোয় ধরা দেয় কমলাকান্ত হয়ে আফিম খাই।
কিছু মৎস্য লোভী বিড়াল সুরেলা কণ্ঠের
ম্যাও দিয়ে অভিভূত করতে চায়।আর তা দেখে কমলাকান্ত চিমটি কেটে বলেন, বুঝলে ভায়া-এই মার্জার সুন্দরীরা
আছে বলেই পৃথিবীর জল হাওয়ায়
এতো মনোরম!
দেহ পুড়ল অথচ হৃদয় পুড়ল না দেখে
সাত আগুন যখন আকাশ পর্যন্ত
শিখা বিস্তার করল,তাকে বললাম
দ্যাখো এ কবির হৃদয়।একে আর
পোড়াতে যেওনা,
জলে ভাসতে দাও।ভাসতে ভাসতে আবার আমাদের কাছে ফিরে আসে যদি,আমরা হৃদয় দিয়ে প্রেমময় প্রতিমা বানাবো।
চাতুরী জানা না থাকলে
নাগালের বাইরেই থাকবে বৃক্ষসমূহের ফল এই জ্ঞানে ওড়াওড়ি শুরু হলো।আকাশ চলে গেল লোভ আর ক্ষুধার দখলে!
তখন বিধাতা পুরুষকে নারী নামের এক আশ্চর্য বৃক্ষের কাছে রাখতেই সে তার সমস্ত উড়াল ভুলে
এক গাছ তলা থেকে আর এক গাছ তলায় ছোটাছুটি শুরু করল।
আমি জানতাম না চব্বিশের জুলাইটা এত দীর্ঘ হবে, আমি জানতাম না, অগাস্টকেও রাহুর মত গ্রাস…..
অভিশাপ মেঘের ভেলায় নিঃশ্বাসে ক্লান্তির ছাপ সবুজের নীড়ে আপন ঠিকানার খোঁজ এক ফালি সুখের নেশায়…..
পাখি দম্পতি পাখি গিয়েছিল কতদূর বনে তা কারো নেই জানা। ঠোঁটে ধরা লাল টুকটুকে ফল…..
তারা যেমন বলে, চোখে ধুলো দিলে থেমে যাবে আমার কাব্যময়তা অথচ আমি প্রামান্য দলিলের নই…..