শঙখচিল
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
মনের মধ্যে এক মার্জার সুন্দরী বসত করেছে।তার রং জ্যোৎস্নার মতো ।
যখন সে চোখের আলোয় ধরা দেয় কমলাকান্ত হয়ে আফিম খাই।
কিছু মৎস্য লোভী বিড়াল সুরেলা কণ্ঠের
ম্যাও দিয়ে অভিভূত করতে চায়।আর তা দেখে কমলাকান্ত চিমটি কেটে বলেন, বুঝলে ভায়া-এই মার্জার সুন্দরীরা
আছে বলেই পৃথিবীর জল হাওয়ায়
এতো মনোরম!
দেহ পুড়ল অথচ হৃদয় পুড়ল না দেখে
সাত আগুন যখন আকাশ পর্যন্ত
শিখা বিস্তার করল,তাকে বললাম
দ্যাখো এ কবির হৃদয়।একে আর
পোড়াতে যেওনা,
জলে ভাসতে দাও।ভাসতে ভাসতে আবার আমাদের কাছে ফিরে আসে যদি,আমরা হৃদয় দিয়ে প্রেমময় প্রতিমা বানাবো।
চাতুরী জানা না থাকলে
নাগালের বাইরেই থাকবে বৃক্ষসমূহের ফল এই জ্ঞানে ওড়াওড়ি শুরু হলো।আকাশ চলে গেল লোভ আর ক্ষুধার দখলে!
তখন বিধাতা পুরুষকে নারী নামের এক আশ্চর্য বৃক্ষের কাছে রাখতেই সে তার সমস্ত উড়াল ভুলে
এক গাছ তলা থেকে আর এক গাছ তলায় ছোটাছুটি শুরু করল।
শঙখচিল অসীম নীলাভ শূন্যতায় নির্ভার মেঘপুঞ্জের মত উড়ছে শঙখচিল, শিল্পিত ছন্দে পাখায় গেঁথে শূন্যতার…..
বুনো শুয়োরের উৎপাত, ধমনীর শিরায় এখনও নিবিড় ভাবে বয়ে যায় চেঙ্গিস-হিটলার-হালাকু খান। শরীর থেকে ধীরে…..
যতই আমায় বৃষ্টি বাদল স্বপ্নে এসে দেখা ; তোর মতো মিথ্যা বলতে পারবো না ……..
অপেক্ষার বৃক্ষ প্রতীক্ষার ফুল তন্দ্রাহতের মতো জেগে থাকি হাওয়ার পেরেকে একাকী এ-ফোঁড় ও-ফোঁড় দায়মুক্ত আয়ু…..