প্রেম এবং অপ্রেমের কাব্য
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
অন্ধকার মাঝে যে প্রদীপ জ্বালিয়ে রেখেছি,জ্বালিয়ে রেখেছি মম চিত্তে।
হৃদয়ের গভীরে যার ক্ষত চিহৃ।
জানিবে না ওরা,এক সাগর রক্ত ঢেলে জ্বালিয়েছি স্বাধীনতার পিদুম।
পালিত করছি তা অর্ধশত বছর।
হৃদয়ের গভীরে যে তীর বিঁধে আছে,স্বপনে
আর কল্পনাতে ভাঁসে,আশায় একটিবার দেখবো বাবার চাঁদ বদন খানি।
বাবার স্নেহ,মায়া,মমতা,ভালোবাসা বলতে কী বুঝি?মনের মাঝে স্বপ্নের জাল বুনি।
মায়ের কাছে শুনেছি তাঁর গল্প।
বাবা যখন যুদ্ধে গেল মা তখন পুয়াতি,পথ চেয়ে কেঁদেছে মা কেঁদেছি আমি,অশ্রু সিক্ত আঁখি তবুও ফিরেনি।
শিশির স্নান হতে গোধূলি লগ্ন,প্রদীপ জ্বালিয়ে প্রতীক্ষায়,আসবে কখন বাবা।
নিয়ে স্বাধীনতার লাল সূর্য।
সন্ধায় পাখিরা ফিরে আসে নিড়ে,বসে থাকি দূরের পথটি চেয়ে,এই বুঝি এলো বাবা রক্ত মেখে সারা গায়ে।
বাতাসের গায়ে কান পেতে থাকি, শুনি নূপুরের গান শরৎ ঋতুর আগমনি।
নদীর দু’ধার কাশফুলে ছেয়ে গেছে মোরা করেছি তা গুচ্ছ, শুনে তোমার আগমনি।
শেফালি ফুলে ভরেছে শাখা-প্রশাখা মোরা গেঁথেছি শেফালি মালা, তোমার আগমনি।
গোলাপ,বকুল,মল্লিকা,কামিনী,মেতেছে আনান্দে সব পূজারী ,তোমার আগমনি।
রাতের আকাশে জ্যোৎস্নার অপরূপ রথে চড়ে
সৌন্দর্য ছড়ায়,শুনি তোমার আগমনি।
হালকা হালকা কুয়াশায় মুড়েছে দিগন্তব্যপি ঘাসের মাথায় সহস্র মানিক কে দিল ঢালি? তোমার আগমনি।
গগনে গগনে হালকা মেঘের ভেলা সবুজ পাতায় সূর্যকিরণ করে ঝিলিমিলি, শুনি তোমার আগমনি
তুমি আসবে বলে হৃদয় রাঙিয়েছি আবিরের রঙে।
স্বপ্নের জাল বুনেছে বুনো হাঁসের দলগুলো
প্রতিক্ষার প্রহর গুনছে পল্লী বালা,
কচি হৃদয়ের অবাধ আহাজারি শোনাবে বলে।
কানাকানি চলছে উলঙ্গ কৃষকের মাঝে
জননী পথ চেয়ে বসে আছে অশ্রু ছলছল আঁখি।
তুমি আসবে বলে হলুদখামে চিঠি লিখেছে কোনো কুমারী।
বুক ভরা আশা নিয়ে বসে আছে কবি
শোনাবে তোমায় তাঁর কালজয়ী কবিতার বানি।
ঝগড়া থামিয়েছে বাবুই আর চড়াই
তুমি এসে মিমাংসা করবে,বিচারের ভার তোমার।
রংধনুর রঙে সেঁজেছে নীল আকাশ
প্রজাপতি উড়ে গেছে সে পথে আনিবে সাত রঙ।
আপন মনে জালবুনে যাই মাকড়সা
টিকটিকি শুনিয়ে যাই তোমার আসবার খবর।
আপন মনে গান গেয়ে যায় বাউল
দুরন্ত বালক ছুটে চলে সুঁতো কাঁটা ঘুড়ির পিছে।
পাঠক তপবনে ধ্যান মগ্ন ”অন্য চোখে,,
নৈবেদ্যর থালাই অশ্রুর অঞ্জলি বাঙালি একাত্তরের।
তোমার পথ চেয়ে আমি কাঁদি,আঁখি কাঁদে ভূবন কাঁদে।
ডান হাত পুরে দাও আমার বাম পাঁজরে
যেখানে রক্তেত ধমনী ছিঁড়ে।
হৃদয় বীণায় যে মধুর সুর তুলেছি
বর্জকন্ঠে তা আমি গাইবো।
যতক্ষন কর্ণ দিয়ে হৃদপিন্ড বাহির হয়
মারো,মারো,মারো ততক্ষন।
তবুও আমি গাহিবো মানবতার গান,
যতক্ষন আছে প্রাণ।
বেনেট ঢুকিয়ে বক্ষ বিদীর্ণ করে দাও,
রক্তের প্রবাহিণী বয়ে যাক।
পানি চক্রে আকাশ হতে পুঞ্জমেঘে,
বৃষ্টি নামুক ধরণীগর্ভে।
মানবতা ছড়িয়ে যাক হৃদয়ে হৃদয়ে,
জন্ম হোক দেবশিশুর।
ফুঁটপথ-রাজপথ হোক অতিশয় উজ্জল
উদিত দীপ্তাংশুর আলো।
জন্ম হতে থাক প্রতিটি ঘরে হতে ঘরে
মানবতার কালপুরুষ।
আকাশে-বাতাসে ধ্বনিত হতে থাক,
মানবতার জয় গান।
এ-এক প্রেমের শহর, এ-এক প্রেমের শহর, এখানকার বাতাস প্রেমের সৌরভ বয়ে আনে। হাজারো প্রেমের কলি…..
পতাকায় মিশে যায় ফেলানির নাম উড়তে থাকে কাঁটাতারে; মানুষের মনে জমে পুঞ্জিভূত ক্ষোভ বিকল্প মেঘের…..
প্রেমিক হয়তোবা তাকে আমি গড়তে পারতাম তার বুকের ভিতর এপাশ থেকে ওপাশে উল্টে নতুন একটা…..
চারিদিকে কোলাহল শূণ্যতা করেছে গ্রাস, বেদনা বিধুর অতৃপ্ত বাসনায় হাহাকার, অজান্তে নীরবতা তোমার স্পর্শে…..