যোষিতা। লেখক ও কম্পিউটার প্রকৌশলী।

জন্ম ও বেড়ে ওঠা উত্তর কলকাতায়। ১৯৮৫ সালে উচ্চশিক্ষার্থে তদানীন্তন সোভিয়েত ইউনিয়নে যাত্রা। প্রাক-পেরেস্ত্রৈকা ও তৎপরবর্তীকাল, সবমিলিয়ে দশ বছর কাটিয়েছেন মধ্যএশিয়ার উজবেকিস্তানে। তিনি সামাজিক প্রথাবহির্ভূত জীবনের পাশবইয়ে জমার অঙ্ক ভরে তুলেছেন বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞান। ১৯৯৫ সালের মাঝামাঝি থেকে প্রায় ছ'বছর কলকাতায় থাকাকালীন জীবিকার সন্ধানে একেরপরএক কাজ কাজের সন্ধানে ছুটে বেড়িয়েছেন বিভিন্ন জায়গায়। ২০০১ সালে চাকরিসূত্রে সুইটজারল্যান্ড পাড়ি দেন, পরবর্তীতে সেখানেই থিতু হোন, হয়ে যান সেদেশের নাগরিক। তাঁর লেখালেখির শুরু অনেক আগে, শিক্ষাজীবনেই; ১৯৮১-৮২ সালের দিকে। ১৯৮৫ সাল অবধি লিখেছেন একেরপরএক নাটক, শ্রুতিনাটক। এগুেলার বেশকিছু বেতারে সম্প্রচারিত, বাকি পাণ্ডুলিপি সবই হারিয়ে গেছে নানান ঝামেলায়। ২০০৩ সাল থেকে তিনি আবারও লিখতে শুরু করেন তাঁর জীবনে ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা ও উত্থান-পতনের শব্দগাথা। প্রথম বই 'আইটি আইটি পা পা' প্রকাশ হয় ২০১৭ সালের কলকাতা বইমেলায়। পেয়ে যান সাহিত্য সম্মান পুরস্কার। জার্মানির বার্লিন থেকে প্রকাশিত 'অন্তর্জালে সংস্কৃতি ও সাহিত্যবিশ্ব', বাংলাভাষায় একমাত্র বহুভাষিক বিশেষায়িত শিল্প-সংস্কৃতির আন্তর্জালিক ম্যাগাজিন 'অংশুমালী'র ইয়োরোপ চ্যাপ্টারের তিনি সম্পাদক। চাকরিজীবনের পাশাপাশি মানবাধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন ও নারী অধিকারের জন্য তিনি নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন।

প্রকাশিত বই : 'আইটি আইটি পা পা' (আন্তর্জাল সাহিত্য সম্মান প্রাপ্ত) এবং 'দশকর্ম ভাণ্ডার' ।

বাতিল দৃশ্যাবলী (পর্ব- ৬) সব বদলে বদলে যায়

বাতিল দৃশ্যাবলী (পর্ব- ৬) সব বদলে বদলে যায়

গভীর রাতে ইন্টারন্যাশানাল টার্মিনালে একজন, হ্যাঁ মাত্র একজন যাত্রী নেমেছে। টার্মিনালের লম্বা লম্বা করিডোরগুলোর আলো…..

বাতিল দৃশ্যাবলী (পর্ব-১) হোয়াইটনার

বাতিল দৃশ্যাবলী (পর্ব-১) হোয়াইটনার

বাতিল দৃশ্যাবলী প্রিয় পাঠক, শুরু করতে চলেছি ধারাবাহিক ‘বাতিল দৃশ্যাবলী‘, মূলতঃ ইদানীংকালের সিনেমার শেষে যেমন…..